আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, হেলমেট বিহীন বাইক চালানো থেকে শুরু করে ট্রাফিক সিগন্যাল লঙ্ঘন করার মত অপরাধ বেশি হয়েছে। তাছাড়া মদ্যপান করে গাড়ি চালানো কিংবা নিয়ন্ত্রণহীন গতির মতো অপরাধে দণ্ডিত হয়েছেন বহু চালক। নিয়ম মত ট্রাফিক বিভাগ লাইসেন্স বাতিল করতে পারে না। তারা জেলার আরটিওর কাছে সুপারিশ করতে পারে মাত্র। সেই মত গত বছর থেকেই ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে একপ্রকার কড়া পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছেন অফিসাররা।
আমতলা, মহেশতলার বাটা মোড়, শিরাকোল, পৈলান সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ট্রাফিক বিভাগের আধিকারিকরা কড়া নজর রেখেছেন। যে কোনও ধরনের ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন হলেই তৎক্ষণাৎ সেই চালকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছেন তাঁরা। যাঁদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন যাঁরা একাধিকবার ট্রাফিক আইনের নিয়ম ভেঙেছেন। সতর্ক করেও কোনও লাভ হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত এই আইন ভঙ্গকারীদের লাইসেন্স বাতিল করার সুপারিশ করা হয়েছে। ট্রাফিকের এক আধিকারিক বলেন, বারবার চালকদের সতর্ক করা হলেও অনেকেই তা শুনছেন না। তাই তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়ে একপ্রকার সাবধান করে দেওয়া হচ্ছে। লাইসেন্স বাতিল হয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট চালক আগামী ছ’মাসের জন্য নতুন করে আবেদন করতে পারবেন না। তারপর তাঁকে ফের পরীক্ষায় বসতে হবে।