আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
দুটি আবিষ্কারেই যুক্ত আছেন কেরলের ক্রাইস্ট কলেজের জুলজি বিভাগের গবেষক ঋষিকেশ ত্রিপাঠি। মাত্র তিন বছরের মধ্যে এখনও পর্যন্ত দেশে নতুন প্রজাতির ২২টি আবিষ্কারের সঙ্গে যুক্ত তিনি। তিনি বলেন, আরাকনেড বা মাকড়শাবৈচিত্র্যে আমাদের দেশ যে কতটা সমৃদ্ধ, কতকিছু জানা যে এখনও আমাদের বাকি, তা এইসব আবিষ্কার থেকে বেরিয়ে আসছে। যুক্ত থাকতে পেরে আমি গর্বিত।
প্রথমে আসা যাক চারটি উড়ুক্কু মাকড়শার প্রসঙ্গে। মহারাষ্ট্রের ধারশিব এবং সোলাপুর জেলা থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে এর মধ্যে। বাকি দুটি খুঁজে বের করা হয়েছে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর এবং ভিল্লুপুরম থেকে। প্রজাতির নাম স্টেনায়েলিউরিল্লাস। মহারাষ্ট্রের মাকড়শা দুটির নাম দেওয়া হয়েছে স্টেনায়েলিউরিল্লাস সোলাপুর এবং স্টেনিয়েলিউরিল্লাস নালদুর্গ। সেখানে তামিলনাড়ুতে আবিষ্কৃত জাম্পিং স্পাইডারদুটির নাম যথাক্রমে স্টেনায়েলিউরিল্লাস ফেরাল এবং স্টেনায়েলিউরিল্লাস জুডিটব্লিস্টারি। এই আবিষ্কারে যুক্ত রয়েছেন ঋষিকেশ, নিখিল কুনি সহ পাঁচজন গবেষক। তাঁরা জানান, বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় এই চার উড়ুক্কু মাকড়শার অবদান গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত প্রকৃতিতে থাকা বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ খেয়ে তারা ফসল এবং মানুষ—দু’তরফকেই বিভিন্ন রোগভোগ থেকে বাঁচায়। অন্যদিকে মেডমাস্সা প্রজাতির শিকারি মাকড়শাগুলির আবিষ্কার অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। তাঁদের দাবি, দেশে আরও বেশ কিছু প্রজাতির এই ধরনের মাকড়শা থাকতে পারে।