আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রের খবর, দমদম পুরসভার মোট ২২টি ওয়ার্ডে গত বছরে কয়েকশো বাসিন্দা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এক জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। বেহাল নিকাশি ব্যবস্থা ও যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ প্রতিবার দেখা দেয়। শহরের কালীধাম কলোনি, মর্ডান পার্ক সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে গত বছরে মশা বাহিত রোগের প্রকোপ অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। পুরসভার তরফে নিয়মিত পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতার উদ্যোগ নেওয়া হলেও বিভিন্ন জায়গার জমা জল সমস্যা আরও বাড়িয়েছিল। তাই বর্ষা আসার আগেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চাইছে পুরসভা। তবে দীর্ঘ নির্বাচন প্রক্রিয়া এই উদ্যোগে যাতে কোনও ভাবে শীথিলতা না আনতে পারে তা সুনিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরসভার এক আধিকারিক বলেন, দৈনন্দিন পরিচ্ছন্নতা ও মশাবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের কাজ যেমন হওয়ার তেমন চলছে। তার পরেও দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত অতিরিক্ত ৩-৪ ঘন্টা সময় ধরে প্রতিটি ওয়ার্ডে এই অভিযান শুরু করা হয়েছে। নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়নের কাজ পর্যায়ক্রমে করা হচ্ছে। আধুনিক ভূগর্ভস্থ নিকাশি ব্যবস্থা তৈরি করার খসড়া প্রস্তাব রাজ্য প্রশাসনের কাছে পাঠানো হয়েছে।
দমদম পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান বরুণ নট্ট বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতাকে বিবেচনায় রেখে চলতি বছরের শুরু থেকে মশা বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের কাজ চলছে। বিশেষ অভিযানও শুরু করা হয়েছে। যেকোনও উপায়ে মশার বংশবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা পুরসভার লক্ষ্য। তাই এলাকায় যাতে কোনও ভাবেই জল না জমে, আবর্জনা না পড়ে থাকে সেই দিকে বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।