শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
ওই বৈঠকে জঞ্জাল ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্য, সিভিল, আলো বিভাগের কর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম বলেন, গাছের ডালপালা, গুঁড়ির যে অংশগুলি ছিল, সেগুলি ইতিমধ্যেই কেটে ফেলা গিয়েছে। সেনা ও জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি কলকাতা পুলিস ও পুরসভার কর্মীরা ইলেকট্রিক করাত নিয়ে রাস্তায় নেমে দিনরাত এক করে কাজ করেছেন। এবার সেই ছেঁটে ফেলা অংশগুলিকে দ্রুত সাফ করতে হবে। শহরের এক একটি রাস্তা ধরে ধরে এই কাজ করতে হবে বলে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে পুরসভার তালিকায় থাকা উম-পুনের দুর্যোগের কারণে মৃত ১০ জনের মধ্যে ছ’জনের পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণবাবদ আড়াই লক্ষ টাকা করে তুলে দেন প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, বাকি চারজনের পরিবার কোনও কারণে আসতে পারেননি। তাঁদেরকেও এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। তবে উম-পুনের কারণে শহরে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী দুর্যোগের পরদিন, বৃহস্পতিবার জানিয়েছিলেন। তাহলে ১০ জন কেন? উত্তরে পুরসভার এক আমলা বলেন, বাকি ন’জনের কোনও তথ্য পুর প্রশাসনের কাছে আসেনি। ওই ন’জনের নামধাম বা তাঁরা যে শহরে থাকতেন, এমন কোনও তথ্য নেই। তাই আপাতত ১০ জনকেই হিসেবে ধরা হয়েছে।
তবে গত তিনদিনের তুলনায় সোমবার শহরের পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গিয়েছে বলে দাবি পুরকর্তা ও আধিকারিকদের। তবে তা সেনা নামানোর জন্যই যে হয়েছে, সেই বিষয় স্বীকার করে নিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের কথায়, সেনার কৌশল বা আদব-কায়দার কারণে গত ৪৮ ঘণ্টায় শহরের ভোল অনেকটাই বদলে গিয়েছে।