ক্ষমতায় আসার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তাঁরা শিল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করবেন না। শিল্পপতিদের তা সরাসরি কিনে নিতে হবে জমির মালিকদের কাছ থেকে। সরকার সেই কাজে সাহায্য করতে পারে মাত্র। রাজ্য সরকারের এই নীতিকে কেন্দ্র করে ২০১১ সাল থেকে সমালোচনা কম হয়নি।
বালুচরি শাড়িতে রামায়ণ, মহাভারতের পৌরাণিক কাহিনি চিত্রিত থাকে। অনন্য নকশায় এই শাড়ি আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এবার এই শাড়িতে আসতে চলেছে গ্রিসের ইলিয়াড, ওডিসির কাহিনি। এছাড়াও টাঙ্গাইল, গরদ, কড়িয়াল, তসর, শান্তিপুরি, বেগমপুর শাড়িতেও আসতে চলেছে নিত্য নতুন নকশা।
পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরিতে আগ্রহী হল ব্রাজিল। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রীর এবং অর্থবিভাগের প্রধান মুখ্য উপদেষ্টা অমিত মিত্রের সঙ্গে দেখা করেন ভারতে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত কেনিথ ফেলিক্স হ্যাকজিনস্কি দা নোবরেগা।
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার রুখতে ইতিমধ্যেই পদক্ষেপ করেছে রাজ্য সরকার। চিকিৎসকদের জন্য আনা হয়েছে গাইডলাইন। তবে সেই নির্দেশিকা অসম্পূর্ণ। অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ন্ত্রণের আরও নানাদিক খতিয়ে দেখা উচিত ছিল বলেই মত ওষুধ ব্যবসায়ীদের।
ছোট শিল্পের টাকা মেটানো বা পেমেন্ট সংক্রান্ত যে বিধি আয়কর আইনে চালু হয়েছে, তাতে শুধু পোশাক শিল্পেই তিনমাসে ক্ষতি হবে সাত হাজার কোটি টাকা। এই আশঙ্কা প্রকাশ করে কেন্দীয় অর্থমন্ত্রককে চিঠি দিল পোশাক প্রস্তুতকারক ছোট সংস্থাগুলির সর্বভারতীয় সংগঠন।
বছরে দু’বার ইজরায়েল থেকে বিজ্ঞানীরা আসেন নদীয়ায়। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে চাষের প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে যান তাঁরা। এই পদ্ধতিতে নদীয়ায় একটি সংস্থা কলা ও আনারস চাষ করে থাকে। উৎপন্ন আনারসের পুরোটাই যায় ইজরায়েলে।
ডিজিটাল লেনদেনের বহর বাড়ানোর কথা বলছে কেন্দ্রীয় সরকার। অথচ শিল্পমহলেকে কোনও আভাস বা আগাম সতর্কবার্তা না দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে কার্ড পরিষেবা। এবার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হল ব্যবসায়ী সংগঠন।
চাল রপ্তানি কমলেও বাকি ফসলের ক্ষেত্রে তা বাড়ছে। মঙ্গলবার এমনটাই জানিয়েছে এপিডা (এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড প্রসেসড ফুড প্রোডাক্টস এক্সপোর্ট ডেভলপমেন্ট অথরিটি)। স্রেফ ফসল ফলানোই নয়।
বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য যে রাজ্য বাজেট পেশ করলেন তার রীতিমতো তারিফ করল শিল্পমহল। মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট নমিত বাজোরিয়া বলেন, ছোট ও মাঝারি শিল্পের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কঋণ বৃদ্ধির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে এই বাজেটে।
আজ বৃহস্পতিবার বিধানসভায় রাজ্য বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। লোকসভা ভোটের আগে সাধারণ মানুষের জন্য তিনি কিছুটা দরাজ হস্ত হবেন, এমনটাই আশা করছেন অনেকে।
জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: চলতি অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ১৭ শতাংশ ব্যবসা বাড়াল বন্ধন ব্যাঙ্ক। এই বৃদ্ধি গত অর্থবর্ষের ওই সময়ের নিরিখে। ডিসেম্বর শেষে ব্যাঙ্কের ঋণ ও জমা মিলিয়ে মোট অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ২.৩৩ লক্ষ কোটি টাকা। ব্যাঙ্কের মোট গ্রাহক সংখ্যা ৩.২৬ কোটি। ব্যাঙ্কের মোট জমার অঙ্ক প্রায় ১ লক্ষ ১৭ হাজার কোটি টাকা। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে ঋণদানের পরিমাণ প্রায় ১ লক্ষ ১৬ হাজার কোটি টাকা। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১৯ শতাংশ। মোট ডিপোজিট বুকের মধ্যে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট এবং সেভিংস অ্যাকাউন্টের (কাসা) হার এখন ৩৬.১ শতাংশ, যা আশাব্যাঞ্জক, দাবি বন্ধন ব্যাঙ্কের। সংস্থার এমডি এবং সিইও চন্দ্রশেখর ঘোষ বলেন, তৃতীয় ত্রৈমাসিকের ফলাফল বিগত কয়েকবছর ধরেই ভালো করছি আমরা। এই সময়েই আমরা কোর ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাটি ঢেলে সেজেছি। আমাদের আশা, তাতে গ্রাহকরা আরও ভালো পরিষেবা পাবেন। পাশাপাশি এর মাধ্যমে আমরা ব্যবসা আরও বাড়াতে সমর্থ হব। ছবি: পিটিআই
