আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
চার বছর আগে ইউরো সেমি-ফাইনালেও ডেনমার্কের জালে বল জড়িয়েছিলেন হ্যারি কেন। ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে শুরুতে পিছিয়ে পড়ে ২-১ গোলে ম্যাচ জেতে ইংল্যান্ড। ড্যানিশ সমর্থকদের মনে এখনও টাটকা সেই স্মৃতি। এক্ষেত্রেও কেনকে অরক্ষিত রাখার মাশুল দিল ডেনমার্ক। তবে এগিয়ে গেলেও ব্যবধান বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে প্রায় ২৫ গজ দূর থেকে গোলার মতো শটে জাল কাঁপান হুলমান্ড। ঝিমিয়ে থাকা সমর্থকরা রাতারাতি চাঙ্গা। লাল জার্সির গ্যালারিতে আবেগের বিস্ফোরণ। ‘উই আর রেড, উই আর হোয়াইট, উই আর ড্যানিশ ডিনামাইট’-চেনা স্লোগান হাউইয়ের মতো আছড়ে পড়ল ফ্র্যাঙ্কফুর্টে। এই গোলের পরেই বেলিংহ্যামদের চেনা ছন্দ উধাও। পুরো ম্যাচে ইংল্যান্ডকে কড়া চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ড্যানিশরা। বল পজেশনেও ছিল তাদের আধিক্য। ইংল্যান্ডের ৪৯ শতাংশ। আর ডেনমার্কের ৫১ শতাংশ। এমনকী গোলমুখী শটেও সাউথগেটের দলকে টেক্কা দিয়েছেন এরিকসেনরা। এক্ষেত্রে হিসেবটা ৭-৪। সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারলে টুর্নামেন্টে প্রথম জয়ের স্বাদ এদিনই পেয়ে যেতে পারত ডেনমার্ক।
বৃহস্পতিবার ৪-২-৩-১ স্ট্র্যাটজিতে দল সাজান সাউথগেট। অন্যদিকে কিছুটা রক্ষণাত্মক ফরম্যাটে ৩-৪-১-২ স্ট্রাটেজি নেয় ডেনমার্ক। বিপক্ষের দুই উইঙ্গার ফোডেন ও সাকা দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। সাউথগেটের প্রেসিং ফুটবলে তাঁরা দুই প্রধান অস্ত্র। কাট করে ঢুকে এসে বিপক্ষ রক্ষণকে চাপে ফেলেন দুই তরুণ ফুটবলার। আর তা বুঝেই নিজের দুই উইং হাফকে ক্রমাগত ট্র্যাক ব্যাক করালেন ড্যানিশ কোচ হুলমান্ড। আর তাতেই আটকে গেল হেভিওয়েট প্রতিপক্ষ।