আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠে বিপুল দর্শক সমর্থন নিয়ে শুরুটা ভালোই করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু পায়ে টান ধরায় ২৩ রানে ব্রেন্ডন কিং মাঠ থেকে বেরিয়ে যান। তারপর দ্রুত গতিতে রান যোগ করেন জনসন চার্লস ও নিকোলাস পুরান। ৩৮ রানে চার্লসকে ফেরান মঈন আলি। ১৭ বলে রোভম্যান পাওয়ালের সংগ্রহ ৩৬। আর্চারের বলে পুরান (৩৮) আউট হওয়ার মন্থর হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের রানের গতি। আন্দ্রে রাসেল ব্যাট হাতে ব্যর্থ। তবে ১৫ বলে ঝোড়ো ২৮ রান যোগ করেন রাদারফোর্ড।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার সল্ট ও বাটলারকে রান আস্কিং রেটের কথায় মাথায় রাখতে হয়েছিল। পাওয়ার প্লে’তে ভালো খেলার পর বাটলার ২৫ রানে আউট হন। ১৩ রানে ফেরেন মঈনও। তখন মনে হয়েছিল ইংল্যান্ডকে হয়তো খালি হাতেই মাঠ ছাড়তে হবে। কিন্তু রোমারিও শেফার্ডের এক ওভারে ৩০ রান (৪, ৬, ৪,৬, ৬,৪) নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন সল্ট। মোট সাতটি চার ও পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দেন জনি বেয়ারস্টো। ২৬ বলে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ইংল্যান্ড ১৭.৩ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়েই ১৮১ রানে পৌঁছায়।