যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, আউশগ্রাম থানারই নামো তেলোতার বাসিন্দা পীযূষ পালকে বেশ কিছুদিন ধরে ভোলানাথ সহ কয়েকজন প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছিল। মঙ্গলবার দুপুরে তিনি গুসকরার একটি হিমঘর থেকে ব্যবসায়িক কাজকর্ম সেরে বাড়ি ফিরছিলেন। গ্রামে ঢোকার মুখে একটি গ্রিল ফ্যাক্টরির কাছে ভোলানাথ ও তার এক সঙ্গী তাঁর পথ আটকায়। তাঁকে গালিগালাজ করে। প্রতিবাদ করায় তাঁকে মারধর করা হয়। তাঁর পকেটে থাকা ২৪ হাজার ৭০০ টাকা কেড়ে নেয় অভিযুক্তরা। স্থানীয় বাসিন্দারা পীযূষকে উদ্ধার করেন। পরে তিনি নিজেই ঘটনার কথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
কিশোরীকে অপহরণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার: কিশোরীকে অপহরণের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আটান্ন বছরের এক প্রৌঢ়কে গ্রেপ্তার করেছে বর্ধমান থানার পুলিস। ধৃতের নাম সুশান্ত রায়। তার বাড়ি খণ্ডঘোষ থানার চরমানা এলাকায়। বৃহস্পতিবার সকালে বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। অপহৃতা ও ঘটনায় মূল অভিযুক্তের হদিশ পেতে ধৃতের চারদিনের পুলিসি হেফাজত মঞ্জুর করেন সিজেএম।
পুলিস জানিয়েছে, বর্ধমান থানার উদয়পল্লি কাঞ্চননগর এলাকায় বছর সতেরোর ওই কিশোরীর বাড়ি। দিনকয়েক আগে বাড়ি থেকে সে বের হয়। তারপর থেকে তার হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর নিয়ে পরিবারের লোকজন জানতে পারেন, কিশোরীকে চরমানা গৈতানপুরের বাসিন্দা ইন্দ্রজিৎ রায় অপহরণ করে কোথাও আটকে রেখেছে। ঘটনায় ইন্দ্রজিতের দাদু সুশান্ত জড়িত বলে জানতে পারেন অপহৃতার পরিবারের লোকজন। এরপরই অপহৃতার মা ঘটনার কথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।