সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
খণ্ডঘোষের বিজেপি কর্মী রাম নারায়ণ দে বলেন, নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর অনেকেই ঘরছাড়া। তৃণমূলের কয়েকজন নেতা তাঁদের অনেককে ঘরে ফিরিয়েছেনও। কিন্তু আমাদের বিজেপি নেতৃত্বও সেভাবে পাশে দাঁড়ায়নি। আর এখন যাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি নানা অভিযোগে অভিযুক্ত। এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাঁর কাছে আমাদের কর্মীরা সাহায্য চাইতে পারছেন না। বিজেপি জেলা সদর সম্পাদক শ্যামল রায় বলেন, একটি কমিটি হয়েছে। প্রত্যেকটি বিধানসভার একজন প্রতিনিধিকে সেই কমিটিতে রাখা হয়েছে। সেখানে দুই কেন্দ্রের প্রার্থীও আছেন। বাকিরা প্রত্যেকেই নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে ওই ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
অন্যদিকে, গুসকরা শহরে তৃণমূলের কেউ সন্ত্রাস করেনি। দলের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণের টাকা আদায়ের জন্য অনেকে মিথ্যা কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন গুসকরার বিজেপি নেতা নিত্যানন্দ চট্টোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, গুসকরা শহরে ভোট গণনার পর ১০০ জন কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন বলে দাবি করেছে বিজেপি।
আউশগ্রাম বিধানসভার বিজেপি নেতা ভরত ঢালি বলেন, গুসকরা শহরের অনেকেই ঘরছাড়া ছিলেন। ৪নম্বর ওয়ার্ডের ধাড়াপাড়া এলাকায় এক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। যিনি এসব মিথ্যা বলছেন তিনি বাড়িতে বসে না থেকে বাইরে বেরিয়ে ঘুরে দেখুন। নিত্যানন্দবাবু বলেন, ভোটের আগে বিজেপির কিছু অতি উৎসাহী কর্মী তৃণমূলের কিছু নেতাকে হুমকি দিয়েছিলেন। তাঁরাই আতঙ্কে ঘরছাড়া হয়েছেন। কেউ তাঁদের মারধর করেনি। কেউ ঢিল মেরে হয়তো কারও বাড়ির কাচে ভেঙেছে। সেটাকেই গোটা বাড়ি ভেঙেছে বলে দলের কাছে দু’লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ চাইছে। এই নোংরামির আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।