উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ একটি ওভারলোডেড বালির লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে প্রশান্তর বাড়িতে উল্টে যায়। তাতে তাঁর স্ত্রী সন্ধ্যা বাউড়ি, মেয়ে রিঙ্কু ও ছেলে রাহুল চাপা পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে মা ও দুই সন্তানকে জামালপুর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। চালকের গাফিলতিতেই স্ত্রী ও তাঁর ছেলে-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগে জানিয়েছেন প্রশান্ত। লরিটি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এই ঘটনায় গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে ওভারলোডেড গাড়ি চালানোর বিষয়টি ফের সামনে এল। বছরের শুরুতে গলসি থানার শিকারপুরে বালিবোঝাই লরি উল্টে একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়। তারপরই গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে ওভারলোডেড লরি, ডাম্পার চালানো নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। মুখ্যমন্ত্রী এব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিস-প্রশাসনকে নির্দেশ দেন। কিন্তু সেই নির্দেশ যে পালন করা হয় না, জামালপুরের ঘটনা তার প্রমাণ। এনিয়ে জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যেই বৈঠক করেছে। টোল এড়াতে ওভারলোডেড লরি, ডাম্পার গ্রামীণ রাস্তা ধরে চলাচল করার বিষয়টি বৈঠকে উঠে আসে। এরপরই এব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। জেলাশাসক এনাউর রহমান বলেন, গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে ভারী গাড়ি চলাচল নিয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।