আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জগন্নাথদেবের মাসির বাড়ি পল্লিশ্রী ময়দানে বিশেষভাবে প্রভুদের সেবাযত্ন করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিদিন ভোরে মঙ্গলারতি, সকালে গুরুপুজো দেওয়া হবে। দুপুর ১২টা থেকে প্রভুকে নিত্য রাজভোগ দেওয়া হবে। সঙ্গে আরতি থাকছে। এছাড়াও দুপুর সাড়ে ৪টার পর থেকে মঙ্গলাচারণ, ভজন কীর্তন, সন্ধ্যা আরতি সহ ভক্তিমূলক নানা কর্মসূচি রয়েছে মন্দিরের। মহোৎসবের দিনগুলিতে রাতে ভক্তদের জন্য শ্রীমদ্ভভাগবত পাঠ, নৃত্যানুষ্ঠান নজর কাড়বে। এছাড়াও অগনিত ভক্তদের জন্য রাতে প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থা থাকছে।
মালদহ ইসকনের রথযাত্রা উৎসব এবার ২০তম বছরে পড়ছে। এই রথ উৎসব জেলার মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এবারও সেই ধারা বজায় রাখতে পল্লিশ্রী মাঠে বড় প্যান্ডেল করা হবে। অপরূপভাবে জগন্নাথদেবকে সাজানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রথম দিন রথের দড়ি টানতে শহরের পথে অগণিত ভক্ত শামিল হন। এছাড়াও কয়েকদিন ওই মাঠে সন্ধ্যাবেলায় প্রভুকে দর্শন করতে অগনিত ভক্তের সমাগম হয়। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিভিন্ন প্রান্তের দর্শনার্থীরা আগ্রহী হয়ে রয়েছেন।
ইসকন মালদহ মন্দিরের অধ্যক্ষ নির্মল চৌতন্য দাস বলেন, এবার আমাদের রথযাত্রা মহোৎসবের জোর প্রস্তুতি চলছে। পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের আদলে মন্দির করা হতে পারে। সেটা মিটিংয়ে বসে বাজেট সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। গোটা অনুষ্ঠান আয়োজনে কোনও খামতি রাখা হবে না। রথযাত্রার দিন থেকে শুরু হবে উৎসব। পল্লিশ্রী মাঠে ন’দিন ব্যাপী এই উৎসব হবে।