আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
হাতির হানায় কার্যত সিঁটিয়ে ছোট শালকুমার, মুণ্ডাপাড়ার বাসিন্দারা। তাঁরা চাইছেন, এলাকায় নিয়মিত টহল দিন বনকর্মীরা। পাশাপাশি ঝড় বৃষ্টি হলেও যাতে বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল থাকে। বিদ্যুৎ না থাকায় হাতির পাল তাণ্ডব চালাচ্ছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রায় রাতেই হাতি গ্রামে চলে আসছে। ছোট শালকুমারের বাসিন্দা মিচু মুণ্ডা, দুলাল সরকার, উত্তম সূত্রধর, জগদীশ দাস, বালিরাম ওরাওঁ ও বান্টু মুণ্ডার শোয়ার ঘর, রান্নাঘর ভেঙে দেয় হাতি। ওই বাসিন্দাদের ঘরের পাকা দেওয়াল ভেঙে দেয়, টিনের চাল নষ্ট করে দেয়। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা বলেন, রাত প্রায় আড়াইটে নাগাদ দক্ষিণ খয়েরবাড়ি জঙ্গল থেকে হাতির দলটি লোকালয়ে আসে। খেতের ফসল নষ্ট করে। এরপর বাড়িঘরে তাণ্ডব শুরু করে। মাঝে দু’দিন রাতে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক থাকায় এবং বৃষ্টি না হওয়ায় হাতির দলটি লোকালয়ে আসেনি। বৃষ্টি হলে এবং বিদ্যুৎ না থাকলে হাতির দলটি লোকালয়ে চলে আসছে। আমরা চাই, বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক থাকুক। যদিও বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ঘনঘন বাজ পড়ায় বিদ্যুৎ পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল। অপরদিকে, খবর পেয়ে হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির সঙ্গে মঙ্গলবার দেখা করে যান ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মন। ক্ষতিগ্রস্তদের বনদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।