জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
বাসিন্দাদের অভিযোগ, সমাধান করার বদলে কর্তৃপক্ষ ক্লাস বাতিল করতেই ব্যস্ত। প্রশাসনও কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না। স্কুলের টিআইসি সীতারাম মাহাতো বলেন, বুধবার থেকে ক্লাস বাতিল করা হয়েছে। তবে শিক্ষকেরা দুপুর দেড়টা পর্যন্ত স্কুলে থাকছেন। জল কমলেই ক্লাস চালু হবে। মিড ডে মিলও বন্ধ আছে।
পঠনপাঠনের পাশাপাশি মিড ডে মিল বন্ধ থাকায় একবেলার পুষ্টিকর আহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে খুদে পড়ুয়ারা। স্কুলে এই সমস্যা প্রতি বছরের। প্রশাসনকে বারবার জানানোর পরেও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ সাধারণ মানুষ, অভিভাবকদের।
বাসিন্দা ঝর্ণা ওঝা বলেন, প্রতিবছর বর্ষায় স্কুলে জল জমে থাকে। ছোট ছোট পড়ুয়ারা সেই জলে খেলতে শুরু করে দেয়। এতে শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। তাই অভিভাবকেরা শিশুদের স্কুলে পাঠাতে চান না। প্রতিবছর একই কারণে স্কুল বন্ধ থাকে। প্রশাসনের উচিত স্থায়ী সমাধান খোঁজা।
অভিভাবক অশোক কুমার ওঝার কথায়, বৃষ্টি শুরু হওয়ার প্রথম দিন থেকেই স্কুলে জল জমতে শুরু করেছে। কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
সমস্যার পিছনে একাধিক কারণের কথা জানিয়েছেন কাউন্সিলার অসিত সেন। তাঁর কথায়, স্কুলটি খুবই নিচু জায়গায়। ড্রেন করার পরেও জল বের হচ্ছে না। মাটি দিয়ে উঁচু করলে ঘরগুলিতে জল ঢুকে যাবে। জল বের করার রাস্তাও নেই। গত বছর মেশিন লাগিয়ে জল বের করা হয়েছিল।