নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
যে কারণে শহর তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের তরফে শেখরবাবুকে মেনে নিতে সমস্যা হচ্ছিল। আসলে শেখরবাবু যে দলে যোগদান করবেন জেলার নেতৃত্বের তরফে সেই বিষয়ে আগে কিছু জানানো হয়নি। ফলে অনেকের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। পরে চিন্তাভাবনা করে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে তাঁরা সকলে মেনে নিয়েছেন। এমনকী শেখরবাবুকে যদি প্রার্থী করা হয়, সেক্ষেত্রেও কারও কোনও অসুবিধা নেই। স্বাভাবিকভাবেই শহর কমিটির ক্ষোভ প্রশমিত হওয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে দলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা নেতৃত্ব।
তৃণমূলের জেলা চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্র বলেন, শেখরবাবু একজন স্বনামধন্য ব্যক্তি। শহরে তাঁর প্রভাব রয়েছে। তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। দলে একটু মান অভিমান হয়েছিল। আমরা তা মিটিয়ে নিয়েছি। শেখর দাশগুপ্তকে দলে নেওয়ায় সংগঠন চাঙ্গা হবে বলেই নানা মহলের মত।