সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
বরিস জনসন পরবর্তী ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে কে বসবেন, তা নিয়ে ভোটাভুটি চলছে। শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে টিকে রয়েছেন ঋষি সুনাক এবং লিজ ট্রুস। আগামী দিনে কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যদের ভোটই ঠিক করে দেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের মসনদে কে বসবেন। অতিসম্প্রতি নিজেকে ‘আন্ডারডগ’ বলে দাবি করেছেন সুনাক। তারপর ফের প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে পিছিয়ে পড়ার কথা বললেন তিনি। কেননা, যত দিন এগচ্ছে, ততই জনসমর্থন হারাচ্ছেন ব্রিটেনের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। সুনাকের আর্থিক মতবাদ তথা সম্ভাব্য নীতিতে দেশবাসী আস্থা রাখতে পারছেন না। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েই তড়তড়িয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন লিজ।
তবে প্রধানমন্ত্রিত্বের নির্বাচন শুরু হওয়ার পরে প্রত্যেক ধাপেই এগিয়ে ছিলেন সুনাক। সাংসদদের ভোটাভুটির প্রত্যেক রাউন্ডেই সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যায়ের রায় দেবেন দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকরা। প্রচারে সুনাক বারবার বলেছেন, এখনই সাধারণ মানুষের উপর থেকে করের বোঝা কমিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। এমন সিদ্ধান্ত নিতে খারাপ লাগলেও সততার সঙ্গে কাজ করতে গেলে কর কমানো যাবে না। দেশবাসীর কাছে সুনাকের আবেদন, আপনাদের সকলের সমর্থন চাইছি। শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি ভোটের জন্য লড়াই করব। অন্যদিকে, জনমোহিনী নীতি নিয়ে লিজ জানিয়েছেন, ক্ষমতায় এলে প্রথমেই কর কমানোর ব্যবস্থা করবেন তিনি। তাঁর মতে, ব্রিটেনের কর পরিকাঠামোর আমূল পরিবর্তন করা প্রয়োজন। বর্তমান নীতি অত্যন্ত জটিল।