নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
বাইডেনের সঙ্গে কথা বলার পর ট্যুইট করেছেন মোদিও। তিনি লিখেছেন, বাইডেনের সঙ্গে কথা হল। ওঁনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছি। আমরা বিভিন্ন আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক বিষয়ে কথা বলেছি। আবহাওয়া পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে কাজ করার ব্যাপারে সহমত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। আরেকটি ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, পারস্পরিক সম্পর্ককে বজায় রাখার ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারত-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চল এবং তার বাইরেও শান্তি-নিরাপত্তা বজায় রাখতে কৌশলগত সম্পর্ককে আঁটোসাঁটো করার ব্যাপারে কথা হয়েছে। কূটনৈতিক মহলের মতে, আমেরিকার নতুন সরকারও ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে তত্পর। সেই কারণেই প্রতিবেশী ও ন্যাটোর সদস্য দেশগুলির বাইরে প্রথম কোনও রাষ্ট্রনেতা হিসেবে মোদিকে ফোন করলেন বাইডেন। তাতে শুধু শুভেচ্ছা বিনিময় নয়, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়েও প্রাথমিক আলোচনা সেরে রাখলেন দু’জন। ইতিমধ্যেই ভারতে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এই বৈঠক প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বাইডেন ও মোদি দু’জনেই পারস্পরিক কৌশলগত সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করার ব্যাপারে সহমত হয়েছেন। করোনা মোকাবিলা, সন্ত্রাসবাদ দমন, আবহাওয়া পরিবর্তন, আর্থিক অবস্থার উন্নতি সহ একগুছ বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। ফোনালাপ অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছেন আমেরিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তরণজিত্ সিং সাঁধুও।