বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
হামলার খবর পেয়েই বাগদাদ বিমানবন্দরে পৌঁছে গিয়েছিলেন ইরাকি সাংবাদিকরা। তারপরই ঘটনাস্থলের একাধিক ছবি-ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে যায়। সেখানে একাধিক ভিডিওতে ওই আংটির ছবি জুম করে দেখানো হয়। ইরাকের এক শীর্ষ সেনাকর্তা জানান, লেবানন অথবা সিরিয়া থেকে এসে বাগদাদ বিমানবন্দরে অবতরণ করেছিলেন সোলেমানি। ড্রোন হামলায় রেভলিউশনারি গার্ডের ৫ সেনা এবং সোলেমানির জামাই সহ মোট ১০ জনের মৃত্যু হয়।
এদিকে, শনিবার কয়েক হাজার মানুষ সোলেমানির শেষযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন। বেশিরভাগেরই পরনে ছিল কালো পোশাক। হাতে ধরা ছিল ইরাকের জাতীয় পতাকা। কেউ কেউ সোলেমানির ছবি হাতেও শেষযাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন। এদিন শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় ইরাকি আধা সেনা হাশেদ আল-শাবির ডেপুটি কমান্ডার আল-মুহান্দিসেরও। হাশেদের তরফেই এদিনের এই শেষযাত্রার আয়োজন করা হয়েছিল। বাগদাদের গ্রিন জোন থেকে শুরু হয়ে ওই মিছিল শিয়াদের পবিত্র শহর কারবালা এবং নাজাফে যায়। জানা গিয়েছে, আজ, রবিবার সোলেমানির দেহাবশেষ ইরানে নিয়ে আসা হবে। সেখানে দেশের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেইনি তাঁর হয়ে প্রার্থনা করবেন। তারপর সোলেমানির জন্মভূমি কারমান টাউনে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।