আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এরইমধ্যে গত শুক্রবার পাওয়ার দলের পুনে শহর ও জেলার নেতত্ব এবং পরে বিধায়ক ও নবনির্বাচিত সাংসদদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন পাওয়ার। সেখানে লোকসভা ভোটে দলের কম আসনে লড়াইয়ের কারণ ব্যাখ্যা করেন মারাঠা স্ট্রংম্যান। শিবসেনা (উদ্ধব) ও কংগ্রেসের সঙ্গে জোট অক্ষুন্ন রাখতেই বেশি আসনের দাবি ছেড়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু বিধানসভা ভোটের পরিস্থিতি বদলাবে বলে দলীয় বৈঠকে ইঙ্গিত দিয়েছেন পাওয়ার। দলের পুনে শহর সভাপতি প্রশান্ত জগতাপ একথা জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, লোকসভায় ১০টি আসনে লড়ে ৮টিতেই জিতেছে এনসিপি (এসপি)। শনিবারের বৈঠকে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য সাংসদ ও বিধায়কদের প্রস্তুত থাকতে বলেছেন পাওয়ার। এনসিপি (এসপি)-র রাজ্য সভাপতি জয়ন্ত পাতিল বলেছেন, আসন্ন ভোটে কতগুলি আসনের জন্য তাঁরা দাবি জানাবেন, তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
দলের আর এক নেতা অনিল দেশমুখ বলেছেন, এমভিএ-র অন্দরে বড়-ছোট কেউ নেই। অজিত পাওয়ার শিবিরের কয়েকজন বিধায়ক ফিরে আসার চেষ্টা করছেন বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। তবে দল এখনও এব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন দেশমুখ।
অন্যদিকে, লোকসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্রে বিপর্যয়ের পর এখনও দিশেহারা বিজেপি। বিধানসভা নির্বাচনে দলের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে শুক্রবার ম্যারাথন বৈঠক করে রাজ্য বিজেপি। সেখানে বিধানসভা নির্বাচনে প্রচার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। বিজেপির এক নেতা জানিয়েছেন, বৈঠকে বিধানসভা নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। দ্রুত সব কিছু চূড়ান্ত করা হবে। শুক্রবারের বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাউড়ে, মহারাষ্ট্রে রাজ্য সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে সহ একাধিক শীর্ষ নেতা উপস্থিত ছিলেন।