উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
সম্প্রতি অতিরিক্ত যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেনের ঘোষণার সময়েই রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব জানিয়েছিলেন, কোন ট্রেনে যাত্রী চাহিদা কীরকম, দৈনিক ভিত্তিতে তা খতিয়ে দেখা হবে। যাত্রী চাহিদা বেশি হলে তৎক্ষণাৎ ওই রুটে আরও স্পেশাল ট্রেনের ঘোষণা করা হবে। অথবা চালানো হবে ক্লোন/ডুপ্লিকেট ট্রেন। রেলমন্ত্রকের শীর্ষ সূত্রের খবর, সেইমতোই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবং পুরো কাজে আরও গতি আনতে রেলের বাছাই করা আধিকারিকদের প্রশিক্ষণে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এখানেই শেষ নয়। রেল বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হায়দরাবাদের ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেসের (আইএসবি) সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সেন্টার ফর এক্সেলেন্স তৈরিরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যা তৈরি হবে আগামী তিন মাসের মধ্যে। মূলত আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা অ্যানালিটিক্সের প্রশিক্ষণ পাবেন রেলকর্মীরা।
জানা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই ৮৮ জন রেল আধিকারিকের প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করেছে মন্ত্রক। যদিও তা করা হয়েছে একপ্রকার পরীক্ষামূলকভাবেই। এবার রেলের সমস্ত জোন এবং ডিভিশন থেকে আধিকারিক বাছাই করার কাজ করছে মন্ত্রক। সরকারি সূত্রের খবর, শুধুমাত্র যাত্রী সংক্রান্ত তথ্যই নয়। ট্রেন পরিচালনা সংক্রান্ত তথ্য, রেলের পণ্য পরিবহণ সংক্রান্ত তথ্য, রেলের বিভিন্ন সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্যেরও বিশ্লেষণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগে মাধ্যমে করতে চাইছে রেল বোর্ড। কিছু ক্ষেত্রে যেগুলির ব্যবহার হবে প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেশন সিস্টেমেও (পিআরএস)। রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চিফ টেকনিক্যাল অফিসার হিসেবে যাঁদের নিয়োগ করা হবে, তাঁরা প্রধানত খতিয়ে দেখবেন রেলওয়ে সিস্টেমে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা অ্যানালিটিক্সের ব্যবহার কীভাবে আরও বৃদ্ধি করা যায়। প্রতি ডিভিশনে একজন করে অতিরিক্ত চিফ টেকনিক্যাল অফিসার নিয়োগ করার কথাও ভাবা হয়েছে।
যাঁরা উল্লিখিত বিষয়গুলি নিয়ে সরাসরি জিএম এবং ডিআরএমদের রিপোর্ট করবেন।