অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
এদিকে, কয়েকটি ক্ষেত্রে নিয়ম শিথিল করলেও ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন বাড়িয়ে দিল তামিলনাড়ু সরকারও। কর্মক্ষেত্রে কর্মচারী বাড়ানোর পাশাপাশি গণপরিবহণে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এদিন মুখ্যমন্ত্রী কে পালানিস্বামী জানিয়ে দিয়েছেন, ধর্মীয় স্থান, আন্তঃরাজ্য বাস পরিষেবা, মেট্রো এবং লোকাল ট্রেন এখন বন্ধই থাকবে। তবে, ১ জুন থেকে রাস্তায় সরকারি বাসের সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি থাকায় প্রধান শহর চেন্নাই, কাঞ্চিপুরম, তিরুভাল্লুর এবং চেনগালপেত জেলায় বাস চলাচল করবে না। কিছু নির্দিষ্ট রুটে বেসরকারি পরিবহণের অনুমতি দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বিবৃতি বলেছেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রুখতে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা আইন এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা মেনে ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানো হল। মহারাষ্ট্র, দিল্লির পর করোনা সংক্রমণে তামিলনাড়ুর অবস্থা শোচনীয়। শনিবার একদিনের মধ্যে ৯৩৮টি নতুন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। রাজ্যে বর্তমান আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার ১৮৪।
তামিলনাড়ুর মতো বিহার সরকারও ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রবিবার বিহার সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, করোনা মহামারী রুখতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুযায়ী রাজ্যে ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানো হল। তবে, আগামী লকডাউনের রূপরেখা কেমন হবে, তার কোনও স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।