উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
যোগী আদিত্যনাথের দাবি, জাত-পাতের রাজনীতিতে আস্থা ছিল সমাজবাদী পার্টি ও বহুজন সমাজ পার্টির সুবিধাবাদী মহাজোটের। কিন্তু জাত-পাত ও ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠে আমি উন্নয়নের লক্ষ্যে পরিশ্রম করে গিয়েছি। এই কারণেই মানুষ বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন। পাশাপাশি বিজেপির এই বিশাল জয়ের পূর্ণ কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দলের সভাপতি অমিত শাহের। উল্লেখ্য, প্রচার চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী মোদি বিভিন্ন জনসভায় বারবার তুলনা টেনেছেন কংগ্রেসের ৫৫ বছরের কাজের সঙ্গে তাঁর সরকারের পাঁচ বছরের সাফল্যের। সেই কথার প্রসঙ্গেই এদিন এক সাক্ষাৎকারে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী নিজের সরকারের রিপোর্ট কার্ড তুলে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর দাবি, আগে উত্তরপ্রদেশে আইন-শৃঙ্খলার বেহাল দশা ছিল। দুষ্কৃতী, দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিস অফিসার ও রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে রাজ্যে অপরাধ নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু আজ অপরাধের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের কঠোর অবস্থান (যোগীর কথায় ‘জিরো টলারেন্স’) পরিস্থিতি বদলে দিয়েছে। গত দু’বছরে অপরাধীদের জাত-পাত ও রাজনৈতিক রঙ না দেখে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যা উত্তরপ্রদেশের ইতিহাসে এই প্রথম। খারাপ কর্মসংস্কৃতি ও মানুষের প্রতি দুর্ব্যবহারের কারণে পুলিস বিভাগ কুখ্যাত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু এখন তাতে আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, গত দু’বছরে রাজ্যে একটিও দাঙ্গার ঘটনা ঘটেনি।