পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
জেলা সূত্রে জানা গিয়েছে, পোল্ট্রি বা বড় জায়গা নিয়ে মুরগি প্রতিপালন না করে গ্রামের বাসিন্দারা তাঁদের উঠোনেই ব্যাকইয়ার্ড ফার্মিং বা মুক্তাঙ্গন পদ্ধতিতে মুরগি পালন করেছেন। ফলে ডিমের উৎপাদন অনেকটা বেড়েছে। তাছাড়া আগে গোরু প্রতিপালন করার প্রবণতা ছিল গ্রামের বাসিন্দাদের। কিন্তু তাতে যেমন জায়গা বেশি লাগত, পাশাপাশি কম সময় লাভ বা আয় সেভাবে করা যেত না। চটজলদি আয় করতে এখন জেলার বিভিন্ন গ্রামে ছাগল, মুরগি, ভেড়া ইত্যাদি ছোট প্রাণী প্রতিপালনের ঝোঁক বেড়েছে। উদাহরণ দিয়ে এক আধিকারিক বলেন, ছাগল প্রতিপালন করলে এক বছরেই একজন প্রাণিপালক তাঁর ছাগল বিক্রি করে দিতে পারবেন। গোরুর ক্ষেত্রে সেটা লেগে যাবে চার থেকে পাঁচ বছর।
এসবের জন্যই এবারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় গতবারের তুলনায় রেকর্ড ১৮ শতাংশ ডিম ও সাত শতাংশ মাংস উৎপাদন বেশি হয়েছে। সব মিলিয়ে এই জেলায় এবার ১৯৯.২৫ কোটি ডিম ও ১১৩.৮৬ হাজার টন মাংস উৎপাদিত হয়েছে। এই পরিসংখ্যানের ধারে কাছেও আসতে পারেনি দেশের বেশিরভাগ রাজ্য। আগামী দিনে জেলায় এভাবে প্রাণিপালনের প্রবণতা আরও বাড়বে বলেও মনে করছেন জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের আধিকারিকরা।