জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, টেটের দিনই প্রশ্নপত্রের কপি পেয়ে গিয়েছিলেন পরীক্ষার্থীরা। তারপরে আদর্শ উত্তরমালাও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সেই উত্তরমালা দেখে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ দেওয়া হয় পরীক্ষার্থীদের। তার ভিত্তিতেই অভিযোগগুলি জমা পড়েছে। এগুলি বিশ্লেষণ করে, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের পরেই টেট-এর ফলপ্রকাশ করবে পর্ষদ। ২০১৭ এবং ২০২২ সালের টেট-এর প্রশ্ন-উত্তর ভুলের মামলায় যথাক্রমে বিশ্বভারতী এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে দায়িত্ব দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। তা চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এ নিয়ে পর্ষদের যুক্তি, প্রশ্ন বা উত্তরে ভুল রয়েছে কি না, তা ঠিক করার ব্যাপারে সবচেয়ে উপযোগী পর্ষদের বিশেষজ্ঞ কমিটি। কারণ, তারাই এত বছর ধরে এই কাজ করে আসছে। এই কমিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরাও রয়েছেন।
২০১৭ সালের প্রশ্ন-ভুল মামলার শুনানি শুক্রবার শেষ হয়েছে। রায় ঘোষণার সম্ভাবনা আগামী সপ্তাহে। ২০২২ টেট মামলাতেও ইতিবাচক রায় পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী পর্ষদ। একইভাবে, টেট ২০২৩-এর অভিযোগগুলি থেকেও যুক্তিপূর্ণ কিছু উঠে আসবে না বলে পর্ষদ মনে করছে।