নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
ডানলপ সংস্থা বিষয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, আমাদের ডানলপ অধিগ্রহণ করতে দেওয়া হয়নি। নিজেও কিছু করেননি, আমাদেরও করতে দেননি। আর ডানলপে এসে বড়বড় কথা বলে গিয়েছেন? ডানলপের মালিকের বাড়িতে বিজেপি নেতারা থাকেন। আপনারা তো ধান্দাবাজ, নেংটি ইদুরের দল সব। তোমরা মেয়েদের সম্মান দিতে জানো না। বিজেপিতে মহিলারা সুরক্ষিত নন, ওই দলে মেয়েদের পাঠাবেন না। তৃণমূল মা-বোনেদের সম্মান দিতে জানে। মোদি বাবু কী দিয়েছেন? রোজ ডুগডুগি বাজাচ্ছেন। সকলকে সাবধান করে তিনি বলেন, বিজেপি ফেক ভিডিও-সিনেমা তৈরি করে মিথ্যে প্রচার করছে। কেউ বিশ্বাস করবেন না। ওগুলো সব ফেক।
মমতার চ্যালেঞ্জ, দুমাস পরে দেখব কার কত জোর। পেশি শক্তির নয় গণতন্ত্রের।
রেল প্রকল্প উদ্বোধন নিয়েও কটাক্ষ করেন তৃণমূল নেত্রী। বলেন, মেট্রো আমি করে দিয়ে গিয়েছি। তুমি ফিতে কেটেছো। লজ্জা করে না? কে দিল? কে করল? আর কে দালালি করল? দালালি করা ছাড়া কাজ নেই। বলেন, ‘আমি রেলমন্ত্রী থাকাকালীন দক্ষিণেশ্বর-নোয়াপাড়া মেট্রো করেছি। বহু রেল প্রকল্প আমি করেছি, তুমি ফিতে কেটেছ শুধু। প্রধানমন্ত্রী হয়ে মিথ্যে কথা বলছেন? উনি আজ আছেন, কাল থাকবেন না।’
আজ বুধবারের মমতার এই সভায় যোগদেন একঝাঁক তারকা। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিনেত্রী জুন মালিয়া, অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ, অভিনেত্রী মানালি দে, পরিচালক রাজ চক্রবর্তী, ক্রিকেটার মনোজ তিওয়ারি, অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক, অভিনেত্রী সুদেষ্ণা রায় সহ বেশ কয়েকজন। এঁদের যোগদানের পরেই মমতা বলেন, দুটো ট্যুইটের জন্য সায়নীকে রোজ থ্রেট করেছে। বিজেপি নেতারা যা তা কথা বলেছে। অপমান করেছে দেবলীনাকেও। প্রসঙ্গত মমতা এদিন ট্রাম্প প্রসঙ্গে মোদির কথা তোলেন, বলেন, ট্রাম্পের থেকেও বাজে পরিণতি হতে চলেছে মোদি সরকারের।