জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
এমাসে কেন্দ্র ঘোষণা করেছে, যেসব সংস্থা পিএফের টাকা দপ্তরে জমা করছে না, তাদের জরিমানার বহর কমানো হয়েছে। আগের নিয়মে পিএফের টাকা না জমা করা সংস্থাকে ৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা গুণতে হতো। জরিমানার হার কত হবে, তা নির্ভর করত কত মাস সেই টাকা জমা পড়েনি, তার উপর। কিন্তু বর্তমানে সরকার নিয়ম করেছে, প্রতি মাসে ১ শতাংশ হারে জরিমানা দিলেই হবে। কেন্দ্রের এই নিয়মে অসন্তুষ্ট শ্রমিক সংগঠনগুলি। তাদের বক্তব্য, ব্যবসার পথ সহজ করার যুক্তি দেখিয়ে কেন্দ্র যে নিয়ম চালু করেছে, তাতে পিএফের টাকা জমা না দেওয়ার প্রবণতা বাড়বে। তাতে সমস্যায় পড়বেন সাধারণ কর্মীরা।
কেন্দ্রীয় অছি পরিষদের সদস্য শিবপ্রসাদ তেওয়ারি বলেন, আমি লোকসভা ভোটের আগের শেষ অছি পরিষদের বৈঠকে ছিলাম। সেখানে এই সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। অথচ এখন সরকার জরিমানা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আমাদের অন্ধকারে রেখেই! এটি কিন্তু দপ্তরের নীতিগত সিদ্ধান্ত, যা একমাত্র অছি পরিষদের আলোচনার ভিত্তিতেই হওয়া সম্ভব। বাজেট পেশের আগে শ্রমিক সংগঠনগুলির সঙ্গে সম্প্রতি বৈঠকে বসেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব ও শ্রম সচিবও। প্রসঙ্গটি সেখানে আমিই তুলি। কেন অছি পরিষদের সদস্য হিসেবে আমাদের গোটা বিষয়টিতে অন্ধকারে রাখা হল, তার জুতসই জবাব দিতে পারেননি কেউই। বিষয়টি, পরবর্তী অছি পরিষদের বৈঠকে ফের তোলা হবে।