জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এই জেলায় এখনও পর্যন্ত ৩১ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে কিছু বাদ গিয়েছে তথ্য অসম্পূর্ণ থাকায় বা যথাযথ কাগজপত্র জমা না পড়ায়। সব মিলিয়ে এখন প্রায় ২৪ হাজার নামের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হয়েছে। স্থায়ী সমিতির বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার ব্লক ধরে ধরে নাম পাঠানো হবে। সূত্রের খবর, দুয়ারে সরকারের সময় অনেকেই পঞ্চায়েত থেকে প্রয়োজনীয় নথি বের করে নিজেদের সামুদ্রিক মৎস্যজীবীর পরিচয় দিয়ে সেই ক্যাম্পে জমা দিয়েছিলেন। প্রকল্পের ৫০০০ টাকা পাওয়ার জন্য এমন একাধিক আবেদন জমা পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। স্থায়ী সমিতির বৈঠকে এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন জেলা পরিষদের এক শীর্ষ পদাধিকারী। তাঁর বক্তব্য, কীভাবে অযোগ্য উপভোক্তাদের আলাদা করে বের করা যাবে? প্রতিটি আবেদন ধরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরীক্ষা করার মতো লোকবল নেই জেলা মৎস্য বিভাগের। আর সে কারণেই জনসমক্ষে তালিকা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, কবে থেকে প্রকৃত সামুদ্রিক মৎস্যজীবীদের টাকা দেওয়া হবে, সে ব্যাপারে এখনও সরকারি কোনও নির্দেশ আসেনি। তবে সমস্ত প্রস্তুতি সেরে ফেলার কাজ চলছে। নির্দেশ আসা মাত্রই যোগ্য উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হবে।