আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পিঠের সমস্যায় শেষ মরশুমে রীতিমতো ভুগতে হয়েছে ‘বুমবুম’কে। তার জেরে গত বছর মার্চে অস্ত্রোপচারও করাতে হয় তাঁকে। দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে থাকার পর ওয়ান ডে বিশ্বকাপে ফিরেই আগুন ঝরান তিনি। সেই প্রসঙ্গ টেনে প্রাক্তন পেসার অ্যামব্রোজ বলেন, ‘পেস বোলাররা একবার চোট পেলে ভেদশক্তি অনেকটাই হারিয়ে পেলে। কিন্তু বুমরাহ যেন অন্য ধাতুতে গড়া। পিঠের অস্ত্রোপচার ওর পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলেনি। আর তাই আমার দেখা সেরা পেস বোলারদের অন্যতম বুমরাহ। বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে সফল হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। দেশের জার্সিতে সব ফরম্যাটেই যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছে। এই ছন্দ ধরে রাখতে পারলে, আর কিছুদিনের মধ্যেই ক্রিকেট ইতিহাসে নিজেকে এক অন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করবে বুমরাহ। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, ধারাবাহিক সাফল্যের মধ্যেও ওর শেখার ইচ্ছা চলে যায়নি। আর সেই কারণেই নিয়মিত উন্নতি করছে। বোলিংয়েও এসেছে বৈচিত্র্য। বিশেষ করে, ওর নিঁখুত ইয়র্কারের ধার প্রতিদিনই বাড়ছে।’
৯৮ টেস্টে ৪০৫টি উইকেট রয়েছে অ্যামব্রোজের নামের পাশে। দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে প্রাক্তন ক্যারিবিয়ান পেসার বলছেন, ‘প্রত্যেক বোলারের স্বতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। তার সঙ্গে অন্য কারও তুলনা চলে না। বুমরাহর ক্ষেত্রে যেমন আনঅর্থোডক্স বোলিং অ্যাকশন। একজন পেসার হয়েও এই স্টাইলে বল করা সহজ নয়। আর তাই ওর ডেলিভারি বুঝতে অসুবিধায় পড়েন ব্যাটসম্যানরা। তবে এ ধরনের অ্যাকশনে চোটের আশঙ্কা বেশি থাকে। ইতিমধ্যে তার সম্মুখীনও হয়েছে ভারতীয় পেসারটি। তা সত্ত্বেও বলব, চোট পাওয়ার ভয়ে ও যেন অ্যাকশনে কোনও রকম পরিবর্তন না আনে। বরং ওয়ার্কলোড কমিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া উচিত।’