জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
মূল্যবান তিন পয়েন্ট এলেও ইংল্যান্ড শিবিরে উদ্বেগের মেঘ স্পষ্ট। কারণ, পুরো ম্যাচে প্রতিপক্ষের গোল লক্ষ্য করে মাত্র তিনটি শট নিতে পেরেছেন হ্যারি কেনরা। তাছাড়া রাইট ব্যাক ট্রেন্ট আলেকজান্ডার আর্নল্ডকে মাঝমাঠে খেলিয়েও সমালোচনার মুখে পড়েছেন কোচ সাউথগেট। রবিবার ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে দল নামিয়েছেন তিনি। সিঙ্গল স্ট্রাইকারে হ্যারি কেনের পিছনে ফিল ফোডেন, বেলিংহ্যাম ও বুকায়ো সাকা। অন্যদিকে, সার্বিয়ার কোচ ড্রাগন স্টোজকোভিচ বেছে নিয়েছিলেন ৫-৪-১ রক্ষণাত্মক স্ট্র্যাটেজি। তবে ১৩ মিনিটেই দুরন্ত ডাইভিং হেডে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেন বেলিংহ্যাম। ডানদিক থেকে সাকার ডিফ্লেক্টেড ক্রস মাথার বিষাক্ত ছোবলে জালে জড়ান তরুণ মিডিও। শুধু এই গোলই নয়, সার্বিয়ার বিরুদ্ধে পুরো মাঠ দাপিয়ে বেড়িয়েছেন তিনি। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করেছেন ডেকলান রাইসও। তবে ফিল ফোডেনকে একেবারে নিস্প্রভ দেখিয়েছে। আর হ্যারি কেনের কথা যত কম বলা যায় তত ভালো। প্রথমার্ধে মাত্র একবারই বল স্পর্শ করতে পেরেছেন তারকা স্ট্রাইকার।
সমতায় ফেরার লক্ষ্যে দ্বিতীয়ার্ধে ৫-৪-১ ছেড়ে ৫-৩-২ ফর্মেশন বেছে নেন সার্বিয়ান কোচ। এই পর্বে ইংল্যান্ডকে বেশ চাপেই রেখেছিলেন স্যাভিচরা। মাঝমাঠে আর্নল্ডের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে একাধিকবার ইংল্যান্ডের রক্ষণে ভয় ধরান ডুসান ভ্লাহোভিচ, মিত্রোভিচরা। তবে কাঙ্ক্ষিত গোল আসেনি। উল্টোদিকে, ৭৮ মিনিটে কেনের হেডও ক্রসবারে প্রতিহত হয়।
সার্বিয়া-০ : ইংল্যান্ড-১