যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
সংবাদদাতা, পুরুলিয়া: প্রচারের শেষ লগ্নে একই দিনে রবিবার মাত্র ১০ কিলোমিটারের ব্যবধানে প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর হাই ভোল্টেজ প্রচারকে ঘিরে পুরুলিয়ায় ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে। পুরুলিয়া বিধানসভা এলাকায় নিজেদের দলের প্রার্থীর হয়ে প্রচার করবেন প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী ওইদিন সভা করবেন। সভাস্থলের কয়েক কিমি দূরেই শহরে রোড শো করবেন মমতা। হেভিওয়েট দুই নেতা-নেত্রীর প্রচার ঘিরে সরগরম পুরুলিয়া।
জেলা বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহাতর সমর্থনে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুরুলিয়া বিধানসভার গেঙ্গাড়া এলাকায় তিনি জনসভা করবেন। জোর কদমে প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। জেলা বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে শহর সংলগ্ন রায়বাঘিনি মাঠে প্রধানমন্ত্রীর সভা করার কথা থাকলেও পরবর্তীকালে স্থান পরিবর্তন করা হয়। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে বিজেপি কর্মী-সমর্থক ছাড়াও পুরুলিয়ার সাধারণ বাসিন্দাদের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ রয়েছে। আগামী রবিবার পুরুলিয়ার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরেও সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। পুরুলিয়ার সভা সকাল ১০টায় শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সভা করা মানেই ওই এলাকায় বিজেপির পক্ষে আরও কয়েক হাজার ভোট বাড়বে। গত লোকসভা ভোটের আগেও পুরুলিয়ায় সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এবার গতবারের ভিড়কে ছাপিয়ে যাবে বলে আশা করছি। সব রকম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
ওই দিনই পুরুলিয়া বিধানসভা এলাকাতেই প্রচারে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থল থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই পুরুলিয়া শহরে রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ওই দুই কর্মসূচির সময় খানিকটা আলাদা। দুপুর ১টার পর পুরুলিয়া শহরের রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূল কংগ্রেসের পুরুলিয়া জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতর সমর্থনে রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী। পুরুলিয়া শহরের একাংশ তিনি পরিক্রমা করবেন। একই দিনে বিজেপির সভা থাকায় আগেভাগে বাস ও অন্যান্য গাড়ি বুক করা হয়েছে। জেলার বাসিন্দাদের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখা হচ্ছে। তাই অন্য জেলা থেকে গাড়ি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী কর্মসূচিতে তৃণমূলের কর্মী সমর্থক ছাড়াও বহু সাধারণ মানুষও উপস্থিত থাকবেন। একই দিনে একই বিধানসভায় প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর সভার বিষয়ে সৌমেনবাবু বলেন, দু’টি কর্মসূচির সময় আলাদা। যে যার মতো করে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিয়েছে।
জেলা বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহাতর সমর্থনে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুরুলিয়া বিধানসভার গেঙ্গাড়া এলাকায় তিনি জনসভা করবেন। জোর কদমে প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। জেলা বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে শহর সংলগ্ন রায়বাঘিনি মাঠে প্রধানমন্ত্রীর সভা করার কথা থাকলেও পরবর্তীকালে স্থান পরিবর্তন করা হয়। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে বিজেপি কর্মী-সমর্থক ছাড়াও পুরুলিয়ার সাধারণ বাসিন্দাদের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ রয়েছে। আগামী রবিবার পুরুলিয়ার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরেও সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। পুরুলিয়ার সভা সকাল ১০টায় শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সভা করা মানেই ওই এলাকায় বিজেপির পক্ষে আরও কয়েক হাজার ভোট বাড়বে। গত লোকসভা ভোটের আগেও পুরুলিয়ায় সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এবার গতবারের ভিড়কে ছাপিয়ে যাবে বলে আশা করছি। সব রকম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
ওই দিনই পুরুলিয়া বিধানসভা এলাকাতেই প্রচারে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থল থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই পুরুলিয়া শহরে রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ওই দুই কর্মসূচির সময় খানিকটা আলাদা। দুপুর ১টার পর পুরুলিয়া শহরের রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূল কংগ্রেসের পুরুলিয়া জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতর সমর্থনে রোড শো করবেন মুখ্যমন্ত্রী। পুরুলিয়া শহরের একাংশ তিনি পরিক্রমা করবেন। একই দিনে বিজেপির সভা থাকায় আগেভাগে বাস ও অন্যান্য গাড়ি বুক করা হয়েছে। জেলার বাসিন্দাদের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখা হচ্ছে। তাই অন্য জেলা থেকে গাড়ি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী কর্মসূচিতে তৃণমূলের কর্মী সমর্থক ছাড়াও বহু সাধারণ মানুষও উপস্থিত থাকবেন। একই দিনে একই বিধানসভায় প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর সভার বিষয়ে সৌমেনবাবু বলেন, দু’টি কর্মসূচির সময় আলাদা। যে যার মতো করে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিয়েছে।
