অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
করোনা পরিস্থিতিতে কালনা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে তৈরি হয় ২০ বেডের আাইসোলেশন ওয়ার্ড। করোনার উপসর্গ থাকা রোগীদের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা শুরু হয়। যদিও কালনা হাসপাতালের আইসোলেশনে ভর্তি থাকা কোনও রোগীর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসেনি। এখন চতুর্থ দফার লকডাউন ও আনলক-১ পর্যায়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফিরে আসার হিড়িক পরায় কালনা হাসপাতালে সোয়াব টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়। এখনও পর্যন্ত কালনা হাসপাতালে প্রায় ২৬০০ জনের সোয়াব টেস্ট হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই পরিযায়ী শ্রমিক। এখনও পর্যন্ত কালনা হাসপাতালে সোয়াব টেস্ট করেছেন এমন ন’জন পরিযায়ী শ্রমিকের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তাঁদের দুর্গাপুর কোভিড হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু দিন দিন যেমন পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরার সংখ্যা বাড়ছে, তেমনই পরিযায়ী শ্রমিকদের দেহে সংক্রমণের মাত্রাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে আক্রান্তদের যাতে দুর্গাপুরে যেতে না হয়, তার জন্য কালনা হাসপাতালে চিকিৎসার উদ্যোগ শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। এই বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। অবশ্য আলোচনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।
হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই বলেন, মহকুমার আক্রান্তদের যাতে দুর্গাপুর কোভিড হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা করতে না হয়, তার জন্য কালনা হাসপাতালে আলাদা একটি কোভিড ওয়ার্ড চালুর জন্য আলোচনা শুরু হয়েছে। এখনও সিদ্ধান্ত কিছু হয়নি।