অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
সরকারি বাসের ওই কন্ডাক্টর বিনয় ধাড়া বলেন, খড়্গপুর থেকে মোট ৪২ জন পরিযায়ী শ্রমিককে নিয়ে সোমবার আমরা পুরুলিয়ার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলাম। সোমবার সন্ধ্যায় পুরুলিয়ার হুড়া থানা এলাকার বিশপুরিয়া এলাকায় আমাদের বাস পৌঁছয়। সেখানে পুলিসের নাকা চেকিং চলছিল। বাসের চালক নেমে পুলিসকে পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে আসার বিষয়টি জানান। আমাদের হুড়া পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, হুড়ায় ওই শ্রমিকদের নামানোর কথা বলতেই কর্তব্যরত পুলিসকর্মী ক্ষুব্ধ হয়ে চালককে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন। আমি তার প্রতিবাদ করি। তারপরই আমাকে লাঠি ও ছাতা নিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। সেখান থেকে সরে গিয়ে বাধ্য হয়ে শ্রমিকদের পুরুলিয়ার হাতুয়াড়ায় নামানো হয়। তারপর পুরুলিয়া সদর হাসপাতালেই প্রাথমিক চিকিৎসা করে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। আমরাও কঠিন পরিস্থিতিতে কাজ করছি। তারপরেও আমাদের সঙ্গে এরকম ঘটনা ঘটল। এবিষয়ে এসবিএসটিসির আইএনটিটিইউসি নেতা কৃষ্ণচন্দ্র ঘোষ বলেন, বাসকর্মীর উপর পুলিসের এই অত্যাচারের তীব্র নিন্দা করছি। এসবিএসটিসির এমডি গোদালা কিরণ কুমার বলেন, ঘটনার কথা শুনেছি। আমাদের একজন কর্মীকে মারধর করা হয়েছে। বিষয়টি পুরুলিয়ার জেলাশাসককেও জানানো হয়েছে। পরিবহণ দপ্তরেও জানিয়েছি।