অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
বাঁকুড়া জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক কল্যাণ সমিতির সম্পাদক দীপক সুকুল বলেন, বাস আমাদের রাস্তায় নামাতেই হবে। কিন্তু, যে শ্রমিকরা কাজ করবেন, সরকারকে সরকারি বাসের কর্মীদের মতো তাঁদেরও ১০ লক্ষ টাকার বিমার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়াও প্রতিদিন প্রশাসনের তরফে বাসগুলি স্যানিটাইজ, কর্মীদের পিপিই, মাস্ক দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
বাঁকুড়া জেলা বাস মালিক ওয়েলফেয়ার সমিতির সম্পাদক সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারি নির্দেশিকা মেনে বাস চালাতে হলে বাঁকুড়া জেলার যা পরিস্থিতি তাতে প্রতিদিনই ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়তে হবে। শুধু তাই নয়, বাস শ্রমিকদের একটা বড় অংশ কাজ করতে গেলে একগুচ্ছ ব্যবস্থার দাবি করছে। আমরা সেই সমস্ত সমস্যার কথা প্রশাসনকে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছি। প্রশাসন সেই সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করলে আমরা দু’-চারদিনের মধ্যেই রাস্তায় কিছু বাস নামাতে পারব।
প্রসঙ্গত, বাঁকুড়া জেলার তিন মহকুমা মিলিয়ে প্রায় এক হাজারের কাছাকাছি বেসরকারি বাস চলাচল করে। এছাড়াও পুরুলিয়া, বর্ধমান, হুগলি, মেদিনীপুর জেলা থেকেও আরও প্রায় ১০০ দূরপাল্লার বাস চলাচল করে। এখনও পর্যন্ত যার একটি বাসও চলাচল শুরু হয়নি। তবে হাতেগোনা রুটে কিছুদিন আগেই কয়েকটি সরকারি বাস চলাচল শুরু হয়েছে।