জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা ভারতী বর্মন, জোৎস্না শীল বলেন, প্রায় দু’মাস ধরে পানীয় জলের সমস্যা চলছে। আমরা স্থানীয় কাউন্সিলারকে এই বিষয়ে জানিয়েছিলাম। তিনি বলেছেন, ওয়ার্ডে বিজেপি জিতেছে। তাই পানীয় জলের লাইন ঠিক করা হবে না। পুরসভার তরফে ট্যাঙ্ক দেওয়া হয়েছে, সেই জল নিয়েই কাজ চালাতে হবে। যদিও কাউন্সিলার উদয় চক্রবর্তী বলেন, আমি ব্যক্তিগত কারণে বাইরে রয়েছি। পানীয় জলের সমস্যার বিষয়টি জানি। এটা নিয়ে পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানকে জানানো হয়েছে। ওনারা বিসয়টি দেখছেন। আমার অনুপস্থিতির সুযোগে কে কি বলছেন জানি না।
ভাইস চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার একজন শিক্ষক। তিনি এই ধরনের কথা বলবেন, সেটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। আমরা ওখানে কর্মীদের পাঠিয়েছি। আশা করছি, এক-দু’দিনের মধ্যে পানীয় জল পরিষেবা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কয়েকটি রিজার্ভারে সমস্যা রয়েছে। আমরা সেই সমস্যা মেটাতে বলেছি। রিজার্ভারের সমস্যা মিটে গেলে পানীয় জল নিয়ে কোনও অভিযোগ থাকবে না। ভোটের রাজনীতির সঙ্গে পুর পরিষেবার কোনও সম্পর্ক নেই। আমরা পুর পরিষেবা সর্বত্র সমানভাবে দিচ্ছি।