জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
গ্রামবাসীর অভিযোগ,দীর্ঘদিন ধরেই প্রাইমারি স্কুলের ওই কর্মী রাতে চাল নিয়ে যান। এনিয়ে প্রধানশিক্ষক আব্দুল কাদের জিলানির কাছে অভিযোগও জানান তাঁরা। কিন্তু প্রধানশিক্ষক কোনও পদক্ষেপ নেননি। মঙ্গলবার রাতে ওই কর্মীকে চাল সহ আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন গ্রামের বাসিন্দারা। চাপে পড়ে সমীর দাবি করেন, প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে তিনি ওই চাল নিয়ে যাচ্ছিলেন।
সমীরের দাবি, মঙ্গলবার বিকেলে প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোন করেন। তারপর তাঁর বাড়ি যাই। তিনি আমাকে স্কুলের চাবি দিয়ে মিড ডে মিলের তিন বস্তা চাল স্কুলের গোডাউন থেকে নিয়ে আসতে বলেন। আমি তাঁর কথা মতো কাজ করেছি। এপ্রসঙ্গে প্রধানশিক্ষক বলেন, পাশের গ্রামে একটি অনুষ্ঠানে খিচুড়ি ভোগ রান্নাতে সাহায্যের জন্য আবেদন করা হয়েছিল। আমিই সমীরকে স্কুলের চাল আনতে বলেছিলাম।
কিন্তু একজন প্রধানশিক্ষক কি স্কুলের চাল বাইরে বিলি করতে পারেন? প্রশ্ন তুলেছেন স্কুলের পাশের বাসিন্দারা। এলাকার মহম্মদ ফিজির রহমান বলেন, আমরা এর আগেও প্রধানশিক্ষক ও তার এক সহযোগীকে চাল নিয়ে যেতে দেখেছি। মঙ্গলবারও মিড ডে মিলের কর্মী যখন চালের তিনটি বস্তা নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন আমরা তাঁকে আটক করি। ওই কর্মীকে পুলিসের হাতে তুলে দিয়েছি। মালদহ ডিপিএসসি’র চেয়ারম্যান বাসন্তী বর্মন জানিয়েছেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।