জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
মে মাসের শেষে ময়নাগুড়ির বার্নিশ এলাকায় এক বধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে। বধূর পরিবারের অভিযোগ, শ্বশুরবাড়ির লোকজনই বধূর মৃত্যুর জন্য দায়ী। খাবারে বিষ মিশিয়ে অন্তঃসত্ত্বা বধূকে মেরে ফেলা হয়েছে। বধূর বাপের বাড়ির পক্ষ থেকে শ্বশুরবাড়ির ছয়জনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। তিনজন গ্রেপ্তার হলেও বাকি তিনজন এখনও অধরা। বধূর শ্বশুর-শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। স্বামীকে কোচবিহার থেকে গ্রেপ্তার করে আনা হয়। কিন্তু বাকি তিন অভিযুক্ত এখনও পুলিসের জালে ধরা পড়েনি। এতেই ক্ষিপ্ত বাপের বাড়ির লোকজন। মৃত বধূর দিদি ইরফান বেগম বলেন, আমরা পুলিসকে সাতদিন সময় বেঁধে দিয়েছি। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা না হলে আমরা স্থানীয়দের নিয়ে আন্দোলন করব। ময়নাগুড়ি থানার আইসি সুবল ঘোষ বলেন, মূল অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে।