আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গঙ্গারামপুর থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, গঙ্গারামপুর পঞ্চায়েত সমিতির মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ কর্মাধ্যক্ষ এনামুল রহমান চৌধুরী এবং নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য সাজিদুর রহমান চৌধুরীর বাড়ির সামনে বোমাবাজি করে দুষ্কৃতীরা।
গঙ্গারামপুর থানার পুলিস এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। দুই জনপ্রতিনিধি জেলা নেতৃত্ব ও পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। কারা বোমাবাজি করল, তা নিয়ে রাজনীতির পারদ চড়তে শুরু করছে গঙ্গারামপুরে। যদিও এলাকায় বিরোধী দলের অস্তিত্ব না থাকায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল বলে মনে করছেন একাংশ।
নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নুরুল ইসলাম বলেন, এলাকার তৃণমূলের একাংশ দুষ্কৃতীদের নিয়ে রাতের অন্ধকারে বোমাবাজি করে এলাকার পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করছে। পুলিসকে অভিযোগ জানানো হয়েছে।
অশান্তির দীর্ঘ ইতিহাস কাটিয়ে কয়েক বছর শান্ত নন্দনপুর। লোকসভা নির্বাচনের পর ফের কেন উত্তাপ বাড়ছে, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে এলাকায়। এনামুল বলেন, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের প্রশিক্ষণ চলছে। মালদহ থেকে ফিরে রাতে বাড়িতে শুয়ে পড়েছিলাম। মাঝরাতে বোমাবাজির শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। দুষ্কৃতীদের দেখতে পাইনি।
জেলা তৃণমূল সহ সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে যারা বিজেপি, সিপিএমের হয়ে কাজ করেছিল, এখন তারা তৃণমূল করে। এই দুষ্কৃতী বাহিনীকে কারা বোমা, বন্দুক দিচ্ছে, পুলিস তদন্ত করুক। রাজ্যের শীর্ষ নেতৃত্বকে লিখিত জানানো হবে।
পুলিস সূত্রে খবর, গঙ্গারামপুর থানায় দু’জন জনপ্রতিনিধি আলাদা অভিযোগ করেছেন। কিন্তু পুলিস একসঙ্গে অভিযোগ করতে বলে বিষয়টি ঝুলিয়ে রাখছে বলেও অভিযোগ উঠছে।