আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সোমবার রায়গঞ্জ পুরসভা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। যদিও পুরসভার একাংশের দাবি, বিধানসভার উপ নির্বাচন থাকায় আদর্শ আচরণবিধি চলছে। তাই এখনই কোনও পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব নয়।
পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, প্রশাসনিক পর্যায়ে আমাদের আলোচনা চলছে। বণিকসভার মাধ্যমে বারবার ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করছি ফুটপাত থেকে পণ্য সরিয়ে নিতে।
জবরদখলের জেরে অধিকাংশ ফুটপাত হারিয়ে যেতে বসেছে রায়গঞ্জ শহরে। নাকাল হচ্ছেন পথচলতি মানুষ। রাস্তার দু’ধারে বেশকিছু দোকান মালিক তাঁদের দোকানের সামগ্রী ফুটপাতে রাখছেন। পুর বাসস্ট্যান্ড পেরিয়ে বিদ্রোহী মোড়ের দিকে এগিয়ে যেতেই রাস্তার দু’ধারে ফুটপাত তৈরি করেছে পুরসভা। সে পথে যাতায়াত করার উপায় নেই। কারণ বেশকিছু প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী দোকানের সামগ্রী দিয়ে ফুটপাত দখল করে রেখেছেন।
এই রাস্তা দিয়েই এনবিএসটিসি’র ডিপো, পুর বাস স্ট্যান্ড, মেডিক্যাল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক কলেজ, শহরের দুই নামী স্কুল করোনেশন এবং রায়গঞ্জ গার্লসে যেতে হয়। অথচ ফুটপাথ থাকতেও পথচারীদের হাঁটতে হচ্ছে রাস্তা দিয়ে। বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও।
শহরের ফুটপাত সমস্যা নিয়ে সরব বণিকসভাও। ওয়েস্ট দিনাজপুর চেম্বার অফ কমার্সের সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর কুণ্ডু বলেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ বেআইনি কাজ করছেন। এটা প্রশাসনকে আটকাতে হবে।
রায়গঞ্জ মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ীর কথায়, দোকানের পণ্য দোকানে রাখুন। পথচারীর নিরাপত্তা বজায় রাখুন। এই স্লোগান সামনে রেখে আমরা ব্যাবসায়ীদের কাছে অনুরোধ করেছিলাম। শহরে পদযাত্রাও হয়েছে। এখনও কিছু কিছু জায়গা বেদখল হয়ে আছে।