জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, অলিগঞ্জ থেকে শ্রীকৃষ্ণপুর পর্যন্ত সাড়ে ৭ কিমি রাস্তা সম্প্রসারণ হবে। এর বেশিরভাগটাই শহরের ভিতরে। বর্তমানে মূল রাস্তা ৭ মিটার চওড়া। নতুন প্রকল্পে দু’পাশে দেড় মিটার করে সম্প্রসারণ হবে। সেই সঙ্গে দু’পাশেই দেড় মিটার করে তৈরি হবে ফুটপাত। ফুটপাত সহ রাস্তাটির প্রস্থ হবে ১৩ মিটার। টার্মিনাস, চৌরঙ্গীমোড়, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড ও তিনপুল মোড় এলাকায় জংশন হবে। ওই জায়গাগুলি বেশি চওড়া হবে। এই প্রকল্পের জন্য ব্যয় হচ্ছে ২৪ কোটি টাকা। কাজের বরাত পাওয়া ঠিকাদার সংস্থা ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করেছে।
বাসিন্দারা বলছেন, মিলনপল্লি সহ দু’একটি এলাকায় সম্প্রসারণের কাজ হয়েছে। শহরের ভিতরে রাস্তার দু’পাশে খুঁড়ে গর্ত করা হয়েছে। ওই গর্তে নির্মাণ সামগ্রী ফেলে তার উপর পিচ করা হবে। প্রায় একমাস আগে গর্ত করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পিচ করা হয়নি। এই পরিস্থিতিতে কয়েকদিনের বৃষ্টিতে গর্তে জল জমেছে। এখন রাস্তা পারাপার করার দরকার হলে জল পেরিয়ে যেতে হচ্ছে। সড়কের দু’পাশেই বহু দোকানপাট। দোকানে ক্রেতা ঢুকতে পারছেন না। বাইক, সাইকেল কিংবা গাড়ি দাঁড় করিয়ে দোকানে ঢুকতেও সমস্যা হচ্ছে। পাশাপাশি মূল রাস্তা এবড়োখেবড়ো করে রাখা হয়েছে। যেকোনও মুহূর্তে বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনায় পড়তে পারে। তাই বিভিন্ন মহল থেকে নির্মাণকাজ দ্রুত করার দাবি উঠেছে।
ইসলামপুর পথিপার্শ্বস্থ ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সুভাষ চক্রবর্তী বলেন, সড়ক সম্প্রসারণের কাজ আরও দ্রুততার সঙ্গে করা উচিত। মানুষের প্রচুর সমস্যা হচ্ছে। জলকাদায় ক্রেতারা সমস্যায় পড়ছেন। পূর্তদপ্তরের ইসলামপুর মহকুমার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার ভবতোষ দাস বলেন, বৃষ্টির জন্য কাজ থমকে আছে। বৃষ্টি থামার পর মাটি শুকোলেই কাজ শুরু হবে।