নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
নির্বাচন দপ্তরের চাহিদামতো জেলায় প্রায় ৮০০ বাস দরকার। কিন্তু এত সংখ্যক বাস জেলায় নেই। তাই প্রায় ৩৫০ বাস বাইরের জেলা থেকে নিয়ে আসতে হবে। নির্বাচন দপ্তরের দাবিমতো জেলা পরিবহণ দপ্তর ইতিমধ্যেই এই প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। জেলা নির্বাচন দপ্তরের ওসি (ভেহিক্যাল) শুভজিৎ কুণ্ডু বলেন, সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় সংখ্যক গাড়ি চেয়ে পরিবহণ দপ্তরে রিক্যুইজিশন পাঠিয়েছি। তারা ব্যবস্থা করবে। জেলা পরিবহণ দপ্তরের আধিকারিক আশুতোষ রায় বলেন, নির্বাচনের জন্য জেলায় প্রচুর গাড়ির প্রয়োজন হবে। আমরা সেই সমস্ত গাড়ির মালিকের কাছ থেকে গাড়ি চাইতে শুরু করেছি। কিন্তু যে সংখ্যক বাস জেলার নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন তা নেই। জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি প্রভৃতি জায়গা থেকে প্রায় ৩৫০ বাস আনতে হবে। তারজন্য সংশ্লিষ্ট জেলায় যোগাযোগ শুরু করে দিয়েছি।
কোচবিহার জেলায় মোট ভোটকর্মীর সংখ্যা ১৪ হাজার ১৫২ জন। এর মধ্যে মহিলা ভোটকর্মী ১৯৩৬ জন। এই বিপুল সংখ্যক ভোটকর্মীকে জেলার মোট ৩২২৯টি বুথে পৌঁছে দিতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রায় ১৫০০ গাড়ি প্রয়োজন। এর মধ্যে প্রায় ৮০০ বাসের দরকার। এছাড়াও চারচাকার গাড়ির প্রয়োজন হবে। তবে ছোট গাড়ি জেলায় যে সংখ্যক দরকার তা জেলা থেকেই নেওয়া সম্ভব হবে। জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি থেকে বাস নিয়ে আসতে হবে।
পরিবহণ দপ্তরের দাবি, জেলায় প্রয়োজন অনুসারে বাস পাওয়া না গেলেও অসুবিধা নেই। ভিন জেলা থেকে বাস পেতে সমস্যা হবে না। কারণ, কোচবিহারে চতুর্থ দফায় ভোট হলেও ওই সমস্ত জেলায় পঞ্চম দফায় ভোট রয়েছে। তাই সেখান থেকে ওই সময়ে প্রয়োজন অনুসারে বাস পাওয়া যাবে। জেলার কোন কোন জায়গা থেকে ভোটকর্মীদের নির্বাচনের দিন নিয়ে আসা হবে, জেলার বাইরের কোন কোন জায়গা থেকে ভোটকর্মীদের নিয়ে আসতে হবে, সেই সমস্ত বিষয়ের তালিকা পরিবহণ দপ্তর ঠিক করতে শুরু করে দিয়েছে। কোনও জায়গায় যদি বাস বা কোনও গাড়ির যান্ত্রিক সমস্যা হয় তারজন্য ক্রেন, ট্রাক্টরের মতো পরিবহণেরও ব্যবস্থা রাখছে জেলা পরিবহণ দপ্তর।