নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
কোচবিহারের জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচনী আধিকারিক পবন কাডিয়ান সোমবার বলেন, জেলায় এসএফটি, এসএসটি, ভিভিটি, ভিএসটি প্রভৃতি টিম থাকছে। ওই টিমের সদস্যরা নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট কাজ করবেন। আমরা সময়ে সময়ে ওই টিমের রিপোর্ট উপর মহলে পাঠাব। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলায় ২৮টি ফ্লাইং স্কোয়াড টিম (এফএসটি), ২৭টি স্ট্যাটিক সার্ভিলেন্স টিম (এসএসটি), ন’টি ভিডিও ভিউইং টিম (ভিভিটি), ২৭টি ভিডিও সার্ভিলেয়ন্স টিম (ভিএসটি) কাজ করছে। নির্বাচনের সময় যেকোনও রাজনৈতিক দলকে মিটিং, মিছিল করতে হলে আগাম জানাতে হয় যে ওই সভায় ক’টি চেয়ার থাকবে, মঞ্চ কত বড় হবে, মাইক ক’টি থাকবে প্রভৃতি বিষয়। এভাবে প্রার্থীর খরচের হিসেব রাখা হবে। ‘ভিডিও সার্ভিলেন্স টিম’ ওই সমস্ত সভার জায়গায় পৌঁছে আগে থেকেই সমস্ত কিছুর ছবি তুলে নেবে। অর্থাৎ ১০০ চেয়ার রাখার কথা বলে যদি সেখানে ৩০০ চেয়ার রাখা হয়, সেই ছবি আগে থেকেই নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে যাবে। এই সমস্ত ছবি আবার প্রতিদিনের ভিত্তিতে জেলায় থাকা ‘ভিডিও ভিউইং টিমে’র কাছে পৌঁছবে। নির্বাচনের এক্সপেনডিচার মনিটরিং টিমের অধীনে থাকা সদস্যরা সমস্ত ভিডিও খতিয়ে দেখবেন। নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পূর্ব ঘোষণা মতো সেই মিটিং হল কি না, সেটা খতিয়ে দেখে তাঁরা হিসেব করবেন ও একটি খাতায় ওসব তুলে রাখবেন।
কোচবিহার জেলার উপর দিয়ে দীর্ঘ জাতীয় সড়ক রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে রাজ্য সড়ক। অসমের সঙ্গে এই জেলার সীমানা রয়েছে। সেই সমস্ত রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন প্রচুর গাড়ি চলাচল করে। প্রশাসনের ‘স্ট্যাটিক সার্ভিলেন্ট টিম’ বিভিন্ন জায়গায় ক্যাম্প করে থেকে সেসব গাড়ির উপরে লাগাতার নজরদারি চালাবে। অর্থাৎ গাড়িতে করে কোনও বেআইনি সামগ্রী, বিপুল পরিমাণে টাকাকড়ি নিয়ে যাওয়া হলে এই টিম ধরবে।