অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
এবিষয়ে রায়গঞ্জের চিকিৎসক শান্তনু দাস বলেন, আমাদের কাছে যেসমস্ত রোগী আসছেন, তাঁরা বেশিরভাগই দুশ্চিন্তায় ভুগছেন। কেউ ভাবছেন, তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছে। আবার কেউ সামান্য সর্দি-কাশিকে নিউমোনিয়ার সঙ্গে তুলনা করে আমাদের কাছে আসছেন। মূলত বাড়িতে থেকে করোনা সংক্রমণ সম্পর্কে নানা ধরনের খবর দেখার পর এধরনের দুশ্চিন্তা তাঁদের গ্রাস করছে। আমরা বেশিরভাগ রোগীকেই আতঙ্কগ্রস্ত না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। আরও এক চিকিৎসক জয়ন্ত ভট্টাচার্য বলেন, লকডাউন ছাড়া আমাদের করোনা থেকে বাঁচার অন্য কোনও উপায় নেই। তবে এই লকডাউনে মানুষের মধ্যে মানসিক সমস্যা তৈরি হয়েছে। শিশুরাও নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছে। মূলত নানা ধরনের মানসিক অস্থিরতা, যেমন উদ্বেগ অনিদ্রা ইত্যাদি আমরা লক্ষ্য করতে পারছি। তাঁদের সঠিক কাউন্সেলিংয়ের প্রয়োজন। বর্তমানে রায়গঞ্জে বেশিরভাগ চিকিৎসকের চেম্বারই বন্ধ রয়েছে। মূলত জমায়েত এড়াতেই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারপরেও হাতেগোনা কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসকরা রোগী দেখছেন। করোনা আতঙ্কে ভুগে অনেকেই তাঁদের কাছে ভিড় করছেন।