অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
আদিনা মসজিদ সংলগ্ন এক দোকান মালিক নমিতা সিংহ বলেন, এখানে সারা বছর ধরেই পর্যটকের আনাগোনা থাকে। তাঁদের ঘিরেই আমাদের ব্যবসা। তাঁদের বাইক, গাড়ি পার্কিং করায় আমাদের কিছু আয় হয়। তাঁরা বিস্কুট, পানীয় জল সহ নানা সামগ্রী কিনতেন। কিন্তু এখন কিছুই হচ্ছে না। লকডাউনের মধ্যে কার্যত কেউই আসছেন না। তাই ব্যবসা একেবারেই নেই। এর ফলে সংসার চালাতে আমাদের অসুবিধা হচ্ছে। ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, করোনা বিদায় নিক। পরিস্থিতি আগের মতো স্বাভাবিক হোক। তাহলেই একমাত্র এই সমস্যা মিটবে।
নতুন ইকোপার্কের আরও এক দোকানদার মীনা মণ্ডল বলেন, নতুন ইকো পার্ক হয়েছে। অনেক পর্যটক আসছিলেন। তাই ভেবে ছোট হোটেল খুলেছিলাম। ভালোই ব্যবসা হচ্ছিল। কিন্তু করোনার জন্য এখন সব শেষ। ক্রেতার অভাবে দোকান বন্ধ রেখেছি। ব্যবসা না হলে টাকা কোথায় পাব? অনেক কষ্টে জমানো পুঁজি থেকে সংসার চলছে।