আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
একটি প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৫ আগস্ট থেকে ২০ আগস্টের মধ্যে সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও দোকানপাটে এক হাজার ৬৮টি হামলার ঘটনা ঘটেছিল। মাত্র ১৫ দিনে ভাঙচুর চলে অন্তত ২২টি উপাসনালয়ে।
তথ্য বলছে, হাসিনা জমানার পরবর্তী দু’সপ্তাহে সংখ্যালঘুদের উপরে সবথেকে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে সেদেশের খুলনা বিভাগে। অন্তত ২৯৫টি বাড়ি ও দোকানপাটে হামলা, ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সবথেকে বেশি মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছিল রংপুর বিভাগে। দেশজুড়ে অস্থিরতার সুযোগে ন’টি মন্দিরে হামলা চালিয়েছিল দুর্বৃত্তরা। খুলনা বিভাগে সেই সংখ্যা ৫।
জেলাওয়াড়ি তথ্য বিশ্লেষণ করে ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে, সে সময় বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় সংখ্যালঘুদের বাড়ি ও দোকানপাটে হামলার ঘটনা ঘটেছিল। এর মধ্যে নেত্রকোণা জেলা থেকে ৮৭টি ঘটনা সামনে এসেছে। যা দেশের মধ্যে সর্বাধিক। আর
সবথেকে কম ঘটনা ঘটেছে কুমিল্লায়। সংখ্যাটা মাত্র
এক। এছাড়া ময়মনসিংহে ৮৫টি, খুলনায় ৭৪টি, সাতক্ষীরায় ৭৩টি, ঠাকুরগাঁয়ে ৭৮টি, যশোরে ৬৩টি , চট্টগ্রামে ২৬টি, লামিনিরহাটে ৫৬টি এই ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেছিল।