আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এক মাসের বেশি হয়ে গেল বাংলাদেশে সরকার বদল হয়েছে। ক্ষমতা হারিয়ে ভারতের ‘নিরাপদ স্থানে’ আশ্রয়ে নিয়েছেন হাসিনা। কিন্তু তাঁকে কখনও প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এর মধ্যেই সামনে এল দ্বিতীয় একটি অডিও ক্লিপ। দাবি করা হচ্ছে, হাসিনার সঙ্গে তানভিরের কথোপথনের অডিও ক্লিপ এটি (যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি বর্তমান)। জানা গিয়েছে, বর্তমানে বেলজিয়ামে প্রবাসী ওই ব্যক্তির থেকে ফোনটি এসেছিল হাসিনার কাছে। এই তানভির বেলজিয়াম এবং আমেরিকায় আওয়ামি লিগের দায়িত্বে আছেন বলে জানা গিয়েছে।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ কথা হয় হাসিনা ও তানভিরের মধ্যে। যেখানে তানভিরকে বলতে শোনা যায়, আওয়ামি লিগের নেতা, কর্মী, সমর্থকদের বিরুদ্ধে ভুয়ো মামলা দিচ্ছে ইউনুসের নেতৃত্বাধীন সরকার। এমনকী তাঁরা আইনি সহায়তা পর্যন্ত পাচ্ছেন না। সে সময় হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, আক্রান্ত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সমস্তরকম চেষ্টা করতে হবে। লিগপন্থী আইনজীবীদের যাতে সক্রিয় করা যায়, সেই চেষ্টা চালানোর বার্তাও দেন তিনি। কথোপকথনের সময় হাসিনা কেমন আছেন জানতে চান ওই ব্যক্তি। বলেন, ‘হেলিকপ্টারে করে আপনাকে নাকি গাজিয়াবাদ থেকে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে?’ যার জবাবে হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ‘অতদূরে নেই, আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। যাতে চট করে দেশে ঢুকে পড়তে পারি।’ এই অডিওতে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগও এনেছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। গ্রামীণ ব্যাঙ্কের প্রধান থাকাকালীন ইউনুস টাকা নয়ছয় করেছিলেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে ‘সুদখোর’ বলেও কটাক্ষ করেন।