বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এদিকে, শনিবার খোদ ওয়াশিংটন, নিউ ইয়র্ক সহ আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্তে ইরানের পক্ষে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ হল। মার্কিন ড্রোন হামলায় ইরানের সেনা কমান্ডার কাশেম সোলেমানির মৃত্যুর প্রতিবাদে এদিন হোয়াইট হাউসের সামনে জড়ো বিক্ষোভ দেখান একাধিক বামমনস্ক সংগঠনের প্রায় ২০০ সদস্য। ‘ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নয়’, ‘পশ্চিম এশিয়া থেকে দূর হঠো আমেরিকা’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা চত্বর। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, গোটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ৭০টি শহরে এই বিক্ষোভ হয়েছে। পদবি প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরানি-মার্কিন মহিলা বছর একত্রিশের শিরিন অংশ নিয়েছিলেন বিক্ষোভে। তিনি জানান, ইরান প্রত্যাঘাতের যে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, তা নিয়ে তিনি খুবই উদ্বিগ্ন। শিরিনের প্রশ্ন, ‘ইরাকের সঙ্গে যুদ্ধে আমাদের আগেই কোটি কোটি ডলার খরচ হয়েছে। আর কত টাকা খরচ করব আমরা?’ ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনের ফলেই ইরান বাগদাদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে বলেই দাবি করেন ওই বিক্ষোভকারী।
এদিকে, মার্কিন প্রশাসনের এক অখ্যাত বিভাগের ওয়েবসাইট হ্যাক করার অভিযোগ উঠল ইরানি হ্যাকারদের বিরুদ্ধে। ফেডেরাল ডিপোজিটরি লাইব্রেরি প্রোগ্রামের ওয়েবসাইটটি খুললেই ইরানের পতাকা ও সর্বোচ্চ নেতা খামেইনির ছবি দেখা যাচ্ছে। ওয়েবসাইটের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘ইরানি হ্যাকারস্’। শুধু তাই নয়, ওয়েবসাইটের ছত্রে ছত্রে সোলেমানির হত্যার বদলার কথা বলা হয়েছে। এক জায়গায় আবার লেখা হয়েছে, ‘এটা ইরানের সাইবার ক্ষমতার একটা ঝলক মাত্র।’