বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
হ্যারিস জানিয়েছেন, ‘আমাদের দেশ অভিবাসীদের দেশ। এই বৈচিত্র্য ও ঐক্যই আমাদের শক্তি। গ্রিন কার্ডের জন্য এই পক্ষপাতদুষ্ট ব্যবস্থা আমাদের দূর করতেই হবে। যাতে দক্ষ অভিবাসীরা অত্যাচারের শিকার না হয়ে এখানে থেকে আমাদের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারে।’ মাইক লি’র মতে, দেশের ভিত্তিতে অভিবাসীদের শাস্তি দেওয়া উচিত নয়। তাঁদের বক্তব্য, সমগ্র পদ্ধতিতে সাম্য আনাই এই বিলটির লক্ষ্য। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন ভয়েসের প্রেসিডেন্ট আমন কাপুর।
ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের মধ্যে এইচ-ওয়ানবি ভিসার বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন এই ভিসাধারী হাজার হাজার ভারতীয়। গ্রিন কার্ড পেলে তাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে থেকে কাজ করতে পারবেন। সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, চলতি ব্যবস্থায় এই ভারতীয় কর্মীদের কিছু অংশের নাগরিকত্ব পেতে ১৫১ বছরও লেগে যেতে পারে। কাজের কারণে আসা অভিবাসীদের জন্য বর্তমানে প্রতি বছর ১ লক্ষ ৪০ হাজার গ্রিন কার্ড ইস্যু করে আমেরিকা। কিন্তু আইন অনুযায়ী, তার মাত্র সাত শতাংশই একটি নির্দিষ্ট দেশের নাগরিকদের দেওয়া যায়। এর কারণেই কম জনসংখ্যার দেশগুলি থেকে আসা ছাত্রদের তুলনায় ভারত বা চীনের স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের গ্রিন কার্ড পেতে বেশি অপেক্ষা করতে হয়। বিলটি মার্কিন কংগ্রেসে পাশ হলে তাঁদের এই অপেক্ষার অবসান হতে পারে। উল্লেখ্য, এর আগে প্রথমে আসার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পও।