আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
২০১৭ এবং ২০২২ সালের প্রাথমিক টেটে প্রশ্ন ভুলের অভিযোগ যাচাইয়ে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয়কে দিয়ে কমিটি গঠন করেছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয়েছিল। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি শেষে রায়দান স্থগিত রাখল বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ। তবে যে-ক’টি বিষয়ে প্রশ্ন ভুলের অভিযোগ উঠেছে, সেই প্রতিটি বিষয়ের জন্য পৃথক কমিটি গঠন করার ভাবনার কথা জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, পর্ষদের দাবি ছিল, এই ধরনের ভুল নির্ধারণের জন্য তাদের বিশেষজ্ঞ কমিটিই সবচেয়ে যোগ্য। কারণ তাদের এই অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই কমিটিতেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকেরা রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ এবং ২০২২ সালের প্রাথমিক টেটে প্রশ্ন ভুলের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে যাদবপুর ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি গড়েছিল সিঙ্গল বেঞ্চ। দুই বিশ্ববিদ্যালয়কে রিপোর্টও দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। দু’টি ক্ষেত্রেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ হয়। এদিন ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে বুধবার রায়দান হতে পারে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের টেটে বাংলা, পরিবেশ বিজ্ঞানসহ মোট তিন বিষয়ে প্রশ্ন ভুলের অভিযোগ ছিল। সেইসব খতিয়ে দেখে বিশ্বভারতীকে রিপোর্ট পেশ করতে বলা হয়। এছাড়া ২০২২ সালের প্রাথমিকে ১৫০টি প্রশ্নের মধ্যে ২৩টি ভুল রয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।