যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
এদিন শিল্পমন্ত্রী বলেন, তাঁর দপ্তরের অধীন হলদিয়া ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, হাওড়ায় অঙ্কুরহাটির জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি পার্ক, নদীয়ার হরিণঘাটা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, ঢাকেশ্বরী কটন মিলের জমি, বজবজ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, বেলুড়ের নিসকো’র জমিতে তৈরি শিল্পতালুক, গড়বেতায় শিল্পের জন্য চিহ্নিত জমি, মঙ্গলপুরের শিল্প পার্ক, দুর্গাপুর প্রভৃতি শিল্পতালুকে জমি আছে। শশী পাঁজার দাবি, এই বিপুল পরিমাণ জমি হাতে পাওয়া সহজ ছিল না। বহু ক্ষেত্রেই ছিল আইনি জটিলতা। যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গে সেই জট কাটিয়ে সেগুলিতে শিল্পবান্ধব পরিকাঠামো গড়া হয়েছে।
রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী আরও জানান, শিল্পতালুকগুলির কয়েকটির একাংশে কারখানার জমিও ছিল। কারখানাগুলি বন্ধ হয়েছে বাম আমলে। সেইসব জমি উদ্ধার করা হয়েছে এবং শিল্পের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে নতুন করে।
এদিন শিল্পমন্ত্রী জানান, পশ্চিম মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর পার্কে সাইকেল কারখানার জন্য তাঁরা যে জমি দিয়েছেন, সেখানে বর্তমানে সাইকেল পার্টস বা যন্ত্রপাতি তৈরি হচ্ছে। সেগুলি পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় যাচ্ছে সম্পূর্ণ সাইকেল তৈরির জন্য। কিন্তু সরকার চায়, এখানে গোটা সাইকেলটিই তৈরি হোক। তার জন্য শিল্প সংস্থাকে আগ্রহী করে তুলতে কম দামে জমি দেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
এদিন শশী পাঁজা দাবি করেন, দেশের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির রাজ্য হিসেবে উত্থান ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের। আগামী অর্থবর্ষে (২০২৪-২৫) এরাজ্যের জিডিপি বৃদ্ধির হার ১০.৫ শতাংশে পৌঁছবে বলে আশাবাদী তাঁরা। প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষ শেষে রাজ্যের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.৬৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। মনে করছে রাজ্য সরকার। এবারের বাজেটে তেমনই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।