জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
বিসিসিআই-এর পোস্ট করা এক ভিডিওতে রোহিত বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলার পর চারদিনের মধ্যে আরও দুটো ম্যাচ রয়েছে আমাদের। ব্যাপারটা সহজ নয়। তবে এই ধরনের চ্যালেঞ্জ নিতে আমরা অভ্যস্ত। প্রচুর ট্র্যাভেল, ক্রমাগত ম্যাচ কখনওই আমাদের অজুহাত হবে না। ফোকাস রাখছি নিজেদের স্কিলে। প্রতিটা সেশন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
১২ জুন আমেরিকার বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচ খেলেছিল ভারত। কানাডার বিরুদ্ধে ম্যাচ ভিজে আউটফিল্ডের কারণে ভেস্তে যায়। অনুশীলনে সেজন্যই ঘাম ঝরাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। রোহিতের মতো বিরাট কোহলিকেও দেখা গিয়েছে লম্বা সময় নেটে কাটাতে। এই আসরে তিনটি ম্যাচে চূড়ান্ত ব্যর্থ ভিকে। তাঁর সংগ্রহে মাত্র ৫ রান। স্বাভাবিকভাবেই বিরাটের ওপেন করা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। তাঁকে তিন নম্বরে নামানোর জন্য সওয়াল করছেন অনেকেই।
ভারতীয় দল অবশ্য বিরাটকে নিয়ে কোনও চাপে নেই। সূর্যকুমার যাদব ও শিবম দুবে আমেরিকার বিরুদ্ধে রান করায় মিডল অর্ডার নিয়ে দূর হয়েছে সংশয়। কম্বিনেশন নিয়ে যদিও ভাবতে হচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের তুলনায় মন্থর পিচের কথা ভেবে স্কোয়াডে চার স্পিনার রেখেছে ভারত। সুপার এইটে তিন একজন পেসার কমিয়ে কুলদীপ যাদবকে খেলানোর পরিকল্পনা রয়েছে। রোহিত যদিও দলগত শক্তিতে জোর দিচ্ছেন। তাঁর কথায়, ‘দলে সবাই জেতার জন্য মরিয়া। বিশেষ কিছু করতে উদগ্রীব আমরা সকলে। দক্ষতা বাড়ানোর জন্য খাটাখাটনি করছে প্রত্যেকে। স্কিল সেশনে আমরা উজাড় করে দিচ্ছি।’
নিউ ইয়র্কে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে বাইশ গজ চিন্তায় রেখেছিল দলগুলোকে। সুপার এইট পর্ব ওয়েস্ট ইন্ডিজে হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি দলে। রোহিত বলেছেন, ‘ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে আমরা প্রচুর ম্যাচ খেলেছি। এখানে সফল হওয়ার জন্য কী করা দরকার, সেই সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রয়েছে। সবাই তাই পারফরম্যান্সের মাধ্যমে তফাত গড়ে দিতে চাইছে।’ উল্লেখ্য, ওয়েস্ট ইন্ডিজে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে রোহিতের গড় (৪৬.২৫) ও স্ট্রাইক রেট (১৪৫.৬৭) রীতিমতো প্রশংসনীয়।