জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
কোচবিহারের ঘুঘুমারির পালপাড়ায় তাদের অভাবের সংসার। গীতশ্রীর বাবা বাসুদেব পাল পেশায় কৃষক। তাঁদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তাই স্মৃতিধর শিশু কন্যাটিকে নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন তাঁরা। মা মুক্তি পাল বলেন, মেয়েকে যা কিছু পড়ানো হয় তাই মনে রাখে। এমনকী তার দাদার পড়াশোনাও সে শুনে শুনে মনে রাখে। মেয়ের জন্য আলাদা একটি খাতা করেছি। সেখানে প্রচুর সাধারণ জ্ঞান সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন টুকে রাখি। সেসব মেয়েকে পড়ানো হয়। যা কিছুই পড়ানো হয় গীতশ্রী সবই মুখস্থ করে ফেলে। জিজ্ঞাসা করলে খুব মৃদুস্বরে সেসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরও দেয় সে।
মুক্তিদেবী আরও বলেন, মেয়ে এখনও স্কুলে ভর্তি হয়নি। কিন্তু ও যা শোনে তাই মনে রাখার চেষ্টা করে। চেয়েছিলাম ভালো স্কুলে ভর্তি করাব। কিন্তু আমাদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তাই বাড়ির সামনের প্রাথমিক স্কুলেই ওকে ভর্তি করব। আমার ছেলে নৃপেন্দ্রনারায়ণ হাইস্কুল থেকে প্রথম শ্রেণিতে মাধ্যমিক পাশ করেছে। ওর পড়াশোনার অনেক কিছুই মেয়ের মুখস্থ। সেসবও মেয়ে অনায়াসে বলতে পারে।